আগামী ১৯ এপ্রিল পর্যন্ত এ খসড়ার ওপর সর্বসাধারণ মতামত দিতে পারবেন বলে সোমবার অর্থ মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।
গত ২৯ মার্চ অর্থ বিভাগের ওয়েবসাইটে (https://mof.portal.gov.bd/site/page/dd8f0829-6531-414e-9a4c-a5354f542986) জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষ আইন, ২০২২ এর খসড়া প্রকাশ করা হয়।
সেসময় ১২ এপ্রিলের মধ্যে ওই খসড়ার ওপর মতামত দেওয়ার সময়সীমা নির্ধারণ করা হয়েছিল। ওই ওয়েবসাইটে নাম, ই-মেইল এবং পেশার নাম লিখে নিজের মতামত বা পরামর্শ সাবমিট করা যাচ্ছে।
খসড়া আইন অনুযায়ী, জাতীয় পরিচয়পত্রকে ভিত্তি ধরে ১৮ বছরের বেশি এবং ৫০ বছরের কম বয়সী সব বাংলাদেশি নাগরিক এই পেনশন ব্যবস্থাপনায় অংশ নিতে পারবে। বিদেশে কর্মরত বাংলাদেশি কর্মীরাও অংশ নিতে পারবেন।
এর আওতায় নিবন্ধিতরা ৬০ বছরের পর থেকে মৃত্যু পর্যন্ত পেনশন ভোগ করতে পারবেন। সরকারি, আধা সরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের কর্মরতরা এই পেনশন ব্যবস্থাপনার বাইরে থাকবেন।
বর্তমানে দেশে শুধু সরকারি কর্মচারীরা পেনশন পেলেও বেসরকারি চাকরিজীবীসহ সবাইকে পেনশনের আওতায় আনার প্রতিশ্রুতি ছিল ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের নির্বাচনী ইশতেহারে।
দেশের ষাটোর্ধ্ব সব নাগরিককে পেনশন সুবিধার আওতায় আনতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে এই আইন হচ্ছে।
আরও পড়ুন
সার্বজনীন পেনশন আইনের খসড়া প্রকাশ
ষাটোর্ধ্ব সবার পেনশনের ব্যবস্থা করতে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ
সার্বজনীন পেনশন শুরু ‘এক বছরের মধ্যে’, সুবিধা মিলবে ১০ বছর পর