তিনি
বলেছেন, “রাজধানীর তীব্র যানজটের জন্য মূলত বিভিন্ন বিভাগের সমন্বয়হীনতা দায়ী।”
মঙ্গলবার
ডিএনসিসি নগর ভবনে মোহাম্মদপুরস্থ বিআরটিসি বাস ডিপোর কাছের ইন্টারসেকশন প্রশস্ত
করতে বিআরটিসির সঙ্গে সমঝোতা স্মারক অনুষ্ঠানে একথা বলেন মেয়র।
তার
ভাষ্যে, সেবাদাতা সংস্থাগুলো নিজেরাই অপরিকল্পিতভাবে বিভিন্ন ভবন ও স্থাপনা গড়ে
তুলেছে। এর মাধ্যমে তীব্র যানজট সৃষ্টি করা হয়েছে।
“এই
যানজট থেকে রেহাই পেতে হলে সমন্বিতভাবে কাজ করতে হবে। যানজট নিরসনে সংশ্লিষ্ট সকল
বিভাগের সম্মিলিতভাবে কাজ করার কোনো বিকল্প নেই।”
ঢাকার যানজট নিরসনের দায়িত্বটা কেউ নিচ্ছে না: ইলিয়াস কাঞ্চন
মোহাম্মদপুর,
আসাদ এভিনিউ, সাত মসজিদ রোড, বেড়িবাঁধ বাঁশবাড়ী সড়ক এবং শেরেবাংলা রোড থেকে আসা
যানবাহন বিআরটিসির ডিপোর কাছে এসে মিলিত হয়। এই জায়গাটি কিছুটা সরু হওয়ায় যান
চলাচল ব্যাহত হয়। যানবাহন এবং পথচারী চলাচল নির্বিঘ্ন করতে সড়ক প্রশস্ত করা হবে।
এজন্য বিআরটিসির ৬ দশমিক ১৫ শতাংশ জমি ডিএনসিসি ব্যবহার করবে।
ঢাকা
উত্তর সিটি করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সেলিম রেজা এবং বাংলাদেশ সড়ক
পরিবহন করপোরেশনের চেয়ারম্যান মো. তাজুল ইসলাম চুক্তিতে সই করেন।
এ
সময় ডিএনসিসির প্রধান প্রকৌশলী ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মুহম্মদ আমিরুল ইসলাম, প্রধান
সম্পত্তি কর্মকর্তা মো. মোজাম্মেল হক, ৩১ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মো. শফিকুল ইসলাম সেন্টু, ৩৩ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর আসিফ আহমেদ
এবং বিআরটিসির মোহাম্মদপুর বাস ডিপোর ইনচার্জ মো. জুলফিকার আলী উপস্থিত ছিলেন।