শুক্রবার সকাল ১০টার
দিকে নগরীর একটি ক্লিনিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান বলে জানিয়েছেন
বিএফইউজের যুগ্ম মহাসচিব মহসিন কাজী।
বিডিনিউজ টোয়েন্টি
ফোরকে তিনি জানান, মোস্তফা কামাল পাশা কিছুদিন ধরে ফুসফুসের
ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসাধীন ছিলেন।
মৃত্যুকালে মোস্তফা
কামাল পাশার বয়স হয়েছিল ৭০ বছর। তিনি স্ত্রী, তিন ছেলে ও এক মেয়েসহ অসংখ্য
গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।
তিনি চট্টগ্রামের দৈনিক
আজাদীতে দীর্ঘদিন কর্মরত ছিলেন। সেখান থেকে চাকরি ছাড়া পর ইপিবি নামে একটি সংবাদ
সংস্থার সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
এরপর তিনি গাঙচিল নামে
একটি শিশুতোষ পত্রিকার সম্পাদকও ছিলেন তিনি। বিভিন্ন সংবাদপত্রে তিনি মৃত্যুর আগ
পর্যন্ত নিয়মিত কলাম লিখে গেছেন।
চট্টগ্রাম সাংবাদিক
ইউনিয়নের সদস্য মোস্তফা কামাল পাশা ছাত্রজীবনে রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। পরে
চট্টগ্রাম উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের নির্বাহী কমিটির সদস্যও ছিলেন তিনি। সরাসরি
রাজনীতিতে শেষ জীবনে আর সম্পৃক্ত ছিলেন না তিনি।
চট্টগ্রামের হাটহাজারী
উপজেলার পশ্চিম ধলইয়ের নিজ বাড়ির পারিবারিক কবরস্থানে বিকালে তার দাফনের কথা
রয়েছে।
মোস্তফা কামাল পাশার
মৃত্যুতে শোক জানিয়েছেন চট্টগ্রাম সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি মোহাম্মদ আলী ও সাধারণ
সম্পাদক শামসুল ইসলাম।