দিনটি উপলক্ষে ভার্চুয়াল স্মারক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয় বলে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।
এতে প্রধান অতিথি ছিলেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী হাছান মাহমুদ।
তরুণ প্রজন্মের প্রবাসী বাংলাদেশিদের মধ্যে ইতিহাস সচেতনতা সৃষ্টির আহ্বান জানান মন্ত্রী। ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবসের তাৎপর্যসহ মুক্তিযুদ্ধের ওপর ইংরেজিতে বই প্রকাশ করতে হাই কমিশনকে পরামর্শ দেন তিনি।
প্রধানমন্ত্রীর বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিষয়ক উপদেষ্টা তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী বলেন, “মুজিবনগর সরকার একটি অস্থায়ী বা অন্তর্বর্তী সরকার ছিলো না। প্রকৃতপক্ষে এটি ছিলো স্বাধীন ও সার্বভৌম গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের প্রথম সাংবিধানিক সরকার যা বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে এবং ১০ এপ্রিল ১৯৭১-এ গৃহীত ‘প্রক্লামেশন অফ ইন্ডিপেন্ডেন্স’-এর ঘোষণা অনুযায়ী ১৯৭০ সালের সাধারণ নির্বাচনে জনগণের নির্বাচিত প্রতিনিধি দ্বারা গঠিত হয়েছিলো।”
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন হাই কমিশনার সাইদা মুনা তাসনিম।
অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন মুক্তিযোদ্ধা কাজী সাজ্জাদ আলী জহির, রামেন্দু মজুমদার, মুক্তিযোদ্ধা হারুন হাবীব, সাবেক অধ্যাপক সেলিম মাহমুদ, মুক্তিযুদ্ধের সময় যুক্তরাজ্যে গঠিত ‘প্রবাসী স্টুডেন্ট অ্যাকশন’ কমিটির সদস্য সুলতান মাহমুদ শরীফ ও সৈয়দ সাজিদুর রহমান ফারুক।
প্রবাস পাতায় আপনিও লিখতে পারেন। প্রবাস জীবনে আপনার ভ্রমণ,আড্ডা,আনন্দ বেদনার গল্প,ছোট ছোট অনুভূতি,দেশের স্মৃতিচারণ,রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক খবর আমাদের দিতে পারেন। লেখা পাঠানোর ঠিকানা probash@bdnews24.com। সাথে ছবি দিতে ভুলবেন না যেন! |