সাকিবের কোম্পানি রিল্যায়েবল কমোডিটিজ এক্সচেঞ্জ এসব সোনার বার সুইজারল্যান্ড থেকে আমদানি করে কিউরিয়াসের শোরুমে বিক্রি করছে।
শুক্রবার এ শোরুমে নতুন এ পণ্য বিক্রির কার্যক্রম উদ্বোধন অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সাকিব, আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় প্রচার ও প্রকাশনা উপকমিটির সদস্য রাশেক রহমান, কিউরিয়াসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক কল্পন এস হোসাইন।
পরে সাকিব বলেন, ২০০৬ সালে দুবাইতে প্রথম গোল্ড বারের সঙ্গে পরিচিত হই। গত ১০০ বছরে স্বর্ণের দাম কমার রেকর্ড নেই বললেই চলে। ছোট বেলায় দেখতাম অনেক অনুষ্ঠানে উপহার হিসেবে স্বর্ণ দেওয়া হয়। সম্প্রতি স্বর্ণের দাম বেড়ে যাওয়াতে বিক্রি কিছুটা কমে গেছে। সেদিক থেকে আমরা একটা সুবিধাজনক পণ্য চালু করতে যাচ্ছি। মাত্র এক গ্রাম থেকে শুরু করে ১০০ গ্রাম পর্যন্ত সোনার বার রাখা হয়েছে।
রিলায়েবল কমোডিটিজের অন্যতম অংশীদার রাশেক রহমান বলেন, “আমাদের আমদানির ও ক্রয়-বিক্রয়ের লাইসেন্স আছে। কিউরিয়াস নামের এই লাইফস্টাইল ব্র্যান্ডটা নিজেদেরকে সুন্দরভাবে তুলে ধরতে পেরেছে। তাই আমরা আমাদের পণ্যটি গ্রাহকের কাছে তুলে ধরতে তাদের ভেন্যুটা ব্যবহার করছি। সোনার দামটা স্বাধারণত মানুষের ধরাছোঁয়ার বাইরে থাকে।
“কিন্তু আমরা মাত্র এক গ্রাম থেকে শুরু করে ১০০ গ্রামের বার নিয়ে এসেছি যাতে করে এটা মানুষের ক্রয় ক্ষমতার মধ্যে থাকে। সুতরাং এ ধরনের লাইফস্টাইল ব্র্যান্ডে যারা কেনাকাটা করতে আসেন, তারা খুব স্বাচ্ছন্দ সোনার বার কিনতে পারবেন।“
কিউরিয়াসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক কল্পন এস হোসাইন বলেন, সাকিব আল হাসানোর সঙ্গে যৌথভাবে নতুন এই পণ্য আনতে পেরে বাংলাদেশে দ্রুত বর্ধনশীল লাইফস্টাইল ব্র্যান্ড কিউরিয়াস অত্যন্ত আনন্দিত। সাকিব নিজেই কোয়ালিটি বা মানদণ্ডের সমার্থক।
বর্তমান বাজারমূল্যের সঙ্গে সমন্বয় রেখে উদ্বোধনের দিন প্রতি গ্রাম স্বর্ণবারের দাম ঘোষণা করা হয়েছে ৬ হাজার ৬৭৫ টাকা। এক গ্রাম, আড়াই গ্রাম, পাঁচ গ্রাম, ১০ গ্রাম, এক ভরি বা এক তোলা (১১.৬৬৪ গ্রাম), পাঁচ তোলা, এক আউন্স এবং ১০০ গ্রাম আকারে সোনার বারগুলো সেখানে পাওয়া যাবে।