শনিবার সকালে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের অবস্থা
পরিদর্শনে গিয়ে গাজীপুরের ভোগড়া বাইপাস মোড় এলাকায় সাংবাদিকের সঙ্গে আলাপকালে এ আশ্বাস
দেন সড়ক সচিব মো. নজরুল ইসলাম।
তিনি বলেন, “ঈদে গাজীপুরের মহাসড়কে দুরবস্থা
থাকার আশঙ্কা নেই, কোনোরকম আশঙ্কা নেই। পাশপাশি মহাসড়কে যাতে যানজট না হয় সেটা কিভাবে
সমন্বিতভাবে মোকাবেলা করা যায় সে ব্যাপারে চেষ্টা নিচ্ছি।”
ঈদের ছুটির সময় সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগে
একটি কেন্দ্রীয় নিয়ন্ত্রণ কক্ষ থাকবে। মহাসড়কের গুরুত্বপূর্ণ এলাকায় ক্লোজ সার্কিট
ক্যামেরাও থাকবে। এগুলো দিয়ে নিয়ন্ত্রণ কক্ষ থেকে যানবাহন চলাচলের বিষয়টি সার্বক্ষণিক
মনিটরিং করবে কর্তৃপক্ষ।
এর আগেও সড়ক বিভাগের একটি দল মহাসড়ক পরিদর্শন
করে গেছে। কোথায় কোথায় খানা-খন্দক বা অন্য কোনো সমস্যা আছে তারা সেগুলো চিহ্নিত করেছে।
এবং সেই অনুযায়ী সংস্কারকাজ হচ্ছে বলেও জানান সচিব।
“গাজীপুরের বিআরটি প্রকল্প যেহেতু একটি চলমান
প্রক্রিয়া। কাজ চলাকালীন কিছু সমস্যা তো হবেই। আমরা ট্রাফিক বিভাগসহ সংশ্লিষ্ট সব বিভাগের
সঙ্গে সমন্বিতভাবে চেষ্টা চালাচ্ছি যাতে মহাসড়কে যানজট ও জনদুর্ভোগ না হয়।”
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন সড়ক ও জনপথ (সওজ)
বিভাগের প্রধান প্রকৌশলী এ কে এম মনির হোসেন পাঠান, বিআরটি প্রজেক্টের ব্যবস্থপনা পরিচালক
(এমডি) সফিকুল ইসলাম, বিআরটি প্রকল্প পরিচালক মো. ইলিয়াস শাহ, মহিরুল ইসলাম খান, সওজর
অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী (ঢাকা জোন) মো. সবুজ উদ্দিন খান, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী এ
কে এম নূর ই আলম, গাজীপুর মহানগর পুলিশের উপ-কমিশনার (ট্রাফিক) আব্দুল্লাহ আল মামুন,
গাজীপুরের উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী মো. জামিল আক্তার লিমন।