ক্যাটাগরি

ডিএসইতে এক মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ লেনদেন

বুধবার ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের
দিনের চেয়ে দশমিক শূন্য ৮ পয়েন্ট বেড়ে
৬ হাজার ৬৭৭ দশমিক ৬৪ পয়েন্ট হয়েছে।

এ বাজারে ৯৩২ কোটি ৪৯
লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিনের চেয়ে ২১ দশমিক ৬২ শতাংশ বেশি। মঙ্গলবার ৭৬৬ কোটি ৭৫ লাখ টাকার শেয়ার হাতবদল হয়েছিল ডিএসইতে।

বুধবারের এই লেনদেন গত এক মাসের মধ্যে সবচেয়ে বেশি। এর আগে
এর চেয়ে বেশি লেনদেন হয়েছিল ৩১ মার্চ। সেদিন ১ হাজার ১১৬ কোটি ৯৫ লাখ টাকার শেয়ার
হাতবদল হয়েছিল।

ডিএসইতে মোট ৩৮১টি কোম্পানির শেয়ার
ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট হাতবদল হয়েছে। এর মধ্যে ১৭১টির দর বেড়েছে, ১৫৮টির কমেছে এবং ৫২টির
দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

ঢাকার অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ২ দশমিক ৯৭ পয়েন্ট কমে ১ হাজার
৪৫৩ দশমিক ৪৩ পয়েন্ট হয়েছে।

আর ডিএস৩০ সূচক ৮ দশমিক ১৬ পয়েন্ট কমে হয়েছে ২ হাজার ৪৬৬
দশমিক ১৬ পয়েন্ট।

লেনদেনের শীর্ষ ১০: সোনালী
পেপার, বেক্সিমকো
লিমিটেড, ইউনিক
হোটেল, জেএমআই
হসপিটাল, আইপিডিসি, বিএসসি, লাফার্জ
হোলসিম, প্রভাতী
ইন্সুরেন্স, ওরিয়ন
ফার্মা ও কপারটেক ইন্ডাস্ট্রিজ।

দাম বাড়ার শীর্ষ ১০: ইউনিক
হোটেল, জেএমআই
হসপিটাল, সিম
টেক্স, এপেক্স
ফুটওয়্যার, বিডি
ল্যাম্পস, রানার
অটো, অলটেক্স
ইন্ডাস্ট্রিজ, মনোস্পুল
পেপার, এনভয়
টেক্স ও আনোয়ার গ্যালভানাইজিং।

সবচেয়ে বেশি দর হারানো ১০: ইস্টার্ন
লুব্রিকেন্টস, আমান
ফিডস, প্রভাতি
ইন্সুরেন্স, ইউনিয়ন
ইন্সুরেন্স, নাহী
অ্যালুমিনিয়াম, ডেল্টা
লাইফ ইন্সুরেন্স, প্যারামাউন্ট
ইন্সুরেন্স, এসইএমএল
লেকচার মিউচুয়াল ফান্ড,
গ্লোবাল ইন্সুরেন্স ও কন্টিনেন্টাল ইন্সুরেন্স।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) এদিন
সূচক বাড়লেও লেনদেন কমেছে।

এ বাজারে ২৮২টি কোম্পানির শেয়ার
ও মিউচুয়াল ফান্ড কেনাবেচা হয়েছে। এর মধ্যে ১১২টির দর বেড়েছে, ১২৪টির কমেছে এবং ৪৬টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

বেশিরভাগ শেয়ারের দাম কমায় প্রধান সূচক সিএএসপিআই ৩৩ দশমিক ৮৪ পয়েন্ট বা দশমিক ১৭
শতাংশ কমে হয়েছে ১৯ হাজার ৬১২ দশমিক ৮৩
পয়েন্ট।

বুধবার এ বাজারে লেনদেন আগের দিনের তুলনায় ২২
দশমিক ৩৪ শতাংশ বা ৪ কোটি ৪৬ লাখ টাকা কমে ১৫ কোটি ৪৯ লাখ টাকা হয়েছে। মঙ্গলবার লেনদেন হয়েছিল ১৯ কোটি ৭৫ লাখ টাকার শেয়ার।