বুধবার রাজধানীর আমেরিকান সেন্টারে এক সংবাদ ব্রিফিংয়ে বাংলাদেশে
সংস্থাটির কান্ট্রি ডিরেক্টর নিলি কায়ডোস
ড্যানিয়েলস
বলেন, চতুর্থ ঢেউ আসলেও তা তীব্র
নাও হতে পারে।
তিনি বলেন, “করোনাভাইরাস মহামারীর চতুর্থ ঢেউয়ের ঝুঁকি আছে। তবে
সেই ঢেউ শুরু
হলেও তা আগের
ঢেউগুলোর তুলনায় তীব্র বা প্রবল
না হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি।
“ইতোমধ্যে বহু মানুষের
দেহে হার্ড ইমিউনিটি তৈরি হয়েছে
বলে ধরে নেওয়া
যায়। এছাড়া বহু মানুষ
ইতোমধ্যে করোনার টিকা পেয়েছেন। সে কারণে মহামারীর চতুর্থ ঢেউ এলেও
তা তীব্রতর হওয়ার শঙ্কা কম।”
তবে মহামারী পরিস্থিতি মোকাবিলায়
সব ধরনের প্রস্তুতি রাখার পরামর্শ দিয়ে সিডিসি’র কান্ট্রি ডিরেক্টর নিলি কায়ডোস বলেন, “মাস্ক পরাসহ স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে
হবে।”
মহামারীর শুরু থেকেই সিডিসির পক্ষ থেকে বাংলাদেশ
সরকার এবং রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও
গবেষণা ইনস্টিটিউট- আইইডিসিআরকে সহায়তা দেওয়ার প্রসঙ্গ তুলে ধরেন তিনি।
সিডিসি বাংলাদেশে গত ৫০ বছর ধরে কাজ
করছে এবং ২০০৩
সাল থেকে ঢাকায়
এর কার্যালয় রয়েছে।
“বাংলাদেশি বিজ্ঞানী
ও কর্মকর্তাদের সঙ্গে মিলে স্বাস্থ্য
বিষয়ক আবিষ্কারের পাশাপাশি স্বাস্থ্য বিষয়ক জ্ঞান
উন্নত করছে, যা সমগ্র বিশ্বের জন্য উপকার
বয়ে আনছে,”- বলেন নিলি কায়ডোস।