শুক্রবার বেলা ১১টার দিকে মিরপুর ডিওএইচএসে
রুবেলদের বাসায় গিয়ে তার স্ত্রী, সন্তান, মা ও ভাইসহ উপস্থিত পরিবারের সদস্যদের সাথে
তিনি কথা বলেন এবং সহমর্মিতা জানান।
এ ছাড়া রুবেলের ছেলে রুশদানের হাতে ক্রিকেট
খেলার সরঞ্জাম এবং পরিবারের অন্য সদস্যদের বিভিন্ন উপহার তুলে দেন মেয়র।
রুবেলের পরিবারের পাশে সবসময় থাকার প্রতিশ্রুতি
দিয়ে আতিকুল বলেন, “আমি তাদেরকে বলেছি, কবর স্থায়ী করার যে অঙ্গীকার আমি করেছি তা হবে।
“তিনি মেধাবী ক্রিকেটার ছিলেন, তার স্মৃতি
ধরে রাখা আমাদের দায়িত্ব। রুবেলের ছেলেও যেন ক্রিকেটার হয় সেজন্য আমি প্রয়োজনীয় সহায়তা
করব।”
কবরটি স্থায়ীভাবে সংরক্ষণের বিষয়টি ঈদের
পরে বোর্ড সভায় অনুমোদন করে মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হবে বলে জানান তিনি।
ক্যান্সারে আক্রান্ত রুবেল গত ১৯ এপ্রিল
মারা যান। তাকে বনানী কবরস্থানে দাফন করা হয়। এই কবরস্থান ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের
আওতাধীন। সেখানে কবর সংরক্ষণের সুযোগ এখন নেই।
তবে মোশাররফ হোসেন রুবেলের স্ত্রীর আবেদনের
পরিপ্রেক্ষিতে কবর স্থায়ী করার অঙ্গীকার করেন মেয়র আতিকুল ইসলাম।