রোববার বাংলাদেশের আকাশে শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা গেলে ঈদ হবে সোমবার,
আর না দেখা গেলে ঈদ হবে মঙ্গলবার।
রোববার সকালে ঢাকার সদরঘাটে যাত্রীর চাপ দেখা গেলেও দুপুর পন্টুন অনেকটা
ফাঁকা ছিল। তবে বিকালে যাত্রীর চাপ দেখা যায়।
নৌপুলিশের অতিরিক্ত ডিআইজি মো. শফিকুল ইসলাম বিকালে বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন,
“যাত্রীর চাপ রয়েছে। তবে সবাই সুশৃঙ্খলভাবে ঘাটে
এসে লঞ্চে উঠায় ভিড় হচ্ছে না।”
এবার সরকার নির্ধারিত ঈদুল ফিতরের ছুটি ২ থেকে ৪ মের আগে মে দিবস ও দুদিন
সাপ্তাহিক ছুটি থাকায় বাড়ি ফেরার চাপ একদিনে না পড়ে ভাগ হয়ে গেছে। ফলে ঈদযাত্রায় বড়
সমস্যা দেখা যায়নি।
বিআইডব্লিউটিএর পরিবহন পরিদর্শক এ বি এইচ মাহমুদ বলেন, “সকালে
অনেক চাপ ছিল, তবে দুপুরে পন্টুন প্রায় ফাঁকা ছিল। বিকালে যাত্রীর চাপ বেড়ে যায়।”
বিকাল ৫টা পর্যন্ত সদরঘাট থেকে ৯৮টি লঞ্চ ছেড়ে যায়। শনিবার সারা দিনে
ছেড়ে গিয়েছিল ১৫৩টি লঞ্চ।
সদরঘাট টার্মিনাল এলাকায় নিরাপত্তায় ১৫০ জন নৌপুলিশ সদস্য দায়িত্ব পালন করছে।
মাহমুদ বলেন, অতিরিক্ত যাত্রী নেওয়ার অপরাধে এমভি কাজল-৭ লঞ্চকে ৫ হাজার টাকা আর চাঁদনী-১
লঞ্চকে ৮ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।