সাতকানিয়ার মির্জা খীল দরবার শরিফের অনুসারীরা
বিশ্বের যে কোনো দেশে চাঁদ দেখার উপর ভিত্তি করে বহু বছর ধরে সব ধর্মীয় অনুষ্ঠান
পালন করে আসছে।
সে ধারাবাহিকতায় দরবারের অনুসারীরা সোমবার ঈদ
উদযাপন করে, যদিও দেশে ঈদ উদযাপন হবে মঙ্গলবার।
সকালে দরবার শরীফের খানকাহ মাঠে ঈদের প্রধান
জামাত অনুষ্ঠিত হয় বলে জানান চন্দনাইশের সাতবাড়িয়া এলাকার বাসিন্দা ও ন্যাশনাল
হার্ট ফাউন্ডেশনের চিকিৎসক সারোয়ার হোসেন চৌধুরী।
তিনি জানান, দরবার শরিফের বর্তমান সাজ্জাদানশীল
হজরত শাহ জাহাঁগীর তাজুল আরেফীনের (ক.) তত্ত্বাবধানে হজরত ইমামুল আরেফীন ড.
মাওলানা মুহাম্মদ মকছুদুর রহমান ঈদ জামাতের ইমামতি করেন।
যেসব গ্রামে আগাম ঈদ পালন হয় তার মধ্যে
আছে- সাতকানিয়ার মির্জাখীল, এওচিয়া, চরতী, সুইপুরা, গাটিয়া
ডেঙ্গা, চন্দনাইশের হারলা, কাঞ্চননগর, বাদামতল, পশ্চিম এলাহাবাদ, বাইনজুরি,
কেশুয়া, কানাইমাদারী, সাতবাড়িয়া, দোহাজারি।
বাঁশখালীর চাম্বল, কালিপুর, শেখের
খীল, ভাদালিয়া, হাছনদণ্ডী, চর
বরমা, আলী নগর, পটিয়ার বাহুলী, পারিগ্রাম মোল্লা
পাড়া, আলমদার পাড়া, হাইদগাঁও, আনোয়ারার
বরুমছড়া, বরকল, তৈলার দ্বীপসহ আরও কিছু গ্রামের অনেকেও সোমবার ঈদুল ফিতর
উদযাপন করেন।
এছাড়া কক্সবাজার জেলার
চকরিয়া, টেকনাফ, মহেশখালী, হ্নীলা, কুতুবদিয়া, বান্দরবানের
লামা, আলিকদম ও নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা, ঢাকা, ফেনী, ময়মনসিংহ বরিশাল,
পটুয়াখালীসহ বেশকিছু জেলার বাসিন্দাও সোমবার ঈদ উদযাপন করে বলে দরবার শরীফের পক্ষ
থেকে জানানো হয়।