পালং মডেল থানার ওসি
মো. আকতার হোসেন জানান, মঙ্গলবার সকালে চিতলীয় ইউনিয়ন পরিষদ সমজিদের সামনে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত কুদ্দুস বেপারী
(৭০) মীরকান্দা গ্রামের মৃত রহমানের ছেলে।
আহতদের মধ্যে জয়নাল
বেপারী (৪৫) ও শহীদ সরদার (৪০) নামের দুইজনকে ঢাকা মেডিকেল হাসপাতালে পাঠানো
হয়েছে। বাকিদের শরীয়তপুর সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শীর বরাত
দিয়ে ওসি আক্তার হোসেন বলেন, সকালে চিতলীয়া ইউনিয়নের পরিষদ মসজিদে ঈদের নামাজ পড়াকে
কেন্দ্র করে দুই ব্যক্তির কথা কাটাকাটি হয়। এর জের ধরে স্থানীয় দুটি পক্ষ দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র
নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে।
“দুই ঘণ্টাব্যাপী এই
সংঘর্ষে অন্তত ২০ জন আহত হন। তাদের শরীয়তপুর সদর হাসপাতালে ভর্তি করার পর কুদ্দস বেপারী
মারা যান।”
সদর হাসপাতালে
চিকিৎসা নিচ্ছেন সৈয়দ সরদার (৪০), মাহাবুব বেপারী (১৯), আনিস উদ্দিন মাদবর (৬০), সাঈদ
সরদার (৪৬), কাজু বেপারী (২২), মাহবুব আলম (৩৩), আমজাত হোসেন (৩০), নুপুর আক্তার (১৭),
খাদেজা বেগম (৫০), বাদল বেপারী (৪০), এনামুল সরদার (৩০), আবদুল হক সরদার (৩০), আউয়াল
সরদার (৫৯), বিনা বেগম (৫০), সুমন সরদার (৫০), মনোয়ারা বেগম (৬০) ও সাঈদ মুন্সি (৪০)।