শনিবার গভীর রাতে জরুরি অবস্থা
ঘোষণার পর ভোর পর্যন্ত বাণিজ্যিক রাজধানী কলম্বোর রাস্তাগুলোতে কোনো প্রতিবাদ মিছিল
দেখা যায়নি বলে জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
সর্বশেষ এ জরুরি অবস্থায় কী কী
বিধিনিষেধ আরোপ করা হচ্ছে তার বিস্তারিত বিবরণ এখনও প্রকাশ করা হয়নি। কিন্তু এর আগের
জরুরি অবস্থায় সামরিক বাহিনী মোতায়েন, কোনো অভিযোগ ছাড়াই লোকজনকে গ্রেপ্তার ও বিক্ষোভ
ছত্রভঙ্গ করে দেওয়াসহ প্রেসিডেন্টের ক্ষমতার পরিধি বাড়ানো হয়েছিল।
প্রেসিডেন্টের দপ্তর থেকে দেওয়া
এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, “শ্রীলঙ্কার জরুরি পরিস্থিতির কারণে এবং জননিরাপত্তা, শৃঙ্খলা
রক্ষা এবং জনসাধারনের জীবনধারণের জন্য প্রয়োজনীয় সরবরাহ ও পরিষেবা বজায় রাখতে প্রেসিডেন্ট
এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।”
(বিস্তারিত আসছে)
আরও পড়ুন:
শ্রীলঙ্কায় সরকারবিরোধী ধর্মঘটে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, স্কুল বন্ধ
শ্রীলঙ্কাকে ২০ কোটি টাকার ওষুধ দিচ্ছে বাংলাদেশ
অর্থনৈতিক সংকটে দিশেহারা শ্রীলঙ্কার চা শ্রমিকরা