রোববার
র্যাব-১৫ কক্সবাজার ব্যাটালিয়ন দপ্তরে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে উপ-অধিনায়ক মেজর মঞ্জুর
মেহেদী ইসলাম জানান, কক্সবাজার সদরের পিএমখালী ইউনিয়নসহ কয়েকটি এলাকায় এ অভিযান চালিয়ে
তাদেরকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তাররা
হলেন পিএমখালী ইউনিয়নের কাঠালমুরার শফিউল আলমের ছেলে মতিউল ইসলাম (৩৪), সাইফুল ইসলাম
(৪৫) ও আজহারুল ইসলাম (৩২) এবং একই ইউনিয়নের বাংলাবাজারের সৈয়দ আহমেদের ছেলে জয়নাল
আবেদীন (৪৮)।
চারজনই
মামলার এজারহারভুক্ত আসামি বলে সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়।
এর আগেও
এই মামলায় নয়জনকে গ্রেপ্তার হয়েছিল। এদের মধ্যে ছয়জনকে র্যাব এবং তিনজনকে পুলিশ গ্রেপ্তার
করে।
‘পানি সেচযন্ত্র
ব্যবস্থাপনা’ নিয়ন্ত্রণ নিয়ে প্রতিপক্ষের হামলায় ৭ এপ্রিল মোর্শেদ আালী নিহত হন।
একটি
প্রভাবশালী রাজনৈতিক দলের দুজন নেতার নেতৃত্বে ১০/১৫ জনের একটি দল এ হামলা চালিয়ে মোর্শেদকে
হত্যা করা হয় বলে তার স্বজনদেন ভাষ্য।
এ ঘটনায় গত ৯ এপ্রিল নিহতের ভাই জাহেদ আলী কক্সবাজার
সদর থানায় স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা আব্দুল মালেককে প্রধান আসামি করে ২৬ জনের বিরুদ্ধে
মামলা করেন।
মেজর মঞ্জুর
মেহেদী বলেন, পানির সেচ প্রকল্পের বিরোধের জেরে মোর্শেদ আলীকে প্রকাশ্যে পিটিয়ে হত্যা
করা হয়। মামলার প্রেক্ষিতে এজাহারভুক্ত আসামিদের গ্রেপ্তারে অভিযান শুরু করে।
তিনি বলেন,
শনিবার রাতে মামলার এজাহারভূক্ত কয়েকজন আসামি র্যাব গ্রেপ্তার করে। পিএমখালী ইউনিয়নের
মাইজপাড়া থেকে দুজন ও ঘোনারপাড়া ও বাংলাবাজার থেকে অপর দুই আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়।
এর আগে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে মামলাটির
এজারহারভুক্ত ছয় আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়।
আগের খবর