বুধবার
দুপুরে জামাল অ্যান্ড ব্রাদার্স নামের ওই দোকানে অভিযান চালানো হয় বলে ভোক্তা অধিকার
সংরক্ষণ অধিদপ্তরের চট্টগ্রাম বিভাগীয় কার্যালয়ের উপ-পরিচালক মো. ফয়েজ উল্যাহ জানান।
বিডিনিউজ
টোয়েন্টিফোর ডটকমকে তিনি বলেন, নতুন দাম নির্ধারণ হওয়ার আগে ১৩৫ টাকা দরে প্রতি লিটার
সয়াবিন কিনে রেখেছিল দোকান মালিক।
“কিন্তু
সেখানে খোলা সয়াবিন প্রতি লিটার নতুন দর ১৮০ টাকায় প্রতি লিটার বিক্রি হচ্ছিল। সেখানে
৪ হাজার লিটার খোলা তেল পেয়েছি।”
বেশি
দামে তেল বিক্রি এবং তেল মজুদ করায় দোকানের মালিক আইয়ুব আলীকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা
করা হয়েছে বলে জানান ফয়েজ।
এ
ছাড়া বেলা ১টার দিকে কর্নেল হাটের বিনিময় স্টোর নামের আরেকটি দোকানে গত ফেব্রুয়ারিতে
কিনে রাখা খোলা সয়াবিন তেলের খবরে অভিযানে যায় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর। অভিযানের
ব্যাপারে বিস্তারিত জানা যায়নি।
এর
আগে সোমবার নগরীর পাহাড়তলি বাজারে সিরাজ স্টোরের গুদামে ১৫ হাজার লিটার বোতলজাত সয়াবিন
তেল পাওয়ায় ১ লাখ ৭০ হাজার টাকা জরিমানা করে অধিদপ্তর।
রোববার
নগরীর ষোলশহর দুই নম্বর গেইট এলাকার কর্ণফুলী মার্কেটের মুদি দোকান খাজা স্টোরের গুদাম
থেকে ভোক্তা অধিদপ্তর ১ হাজার ৫০ লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেল উদ্ধার করা হয়।
তার
আগের দিন শনিবার রাতে ফটিকছড়িতে এক মুদি দোকানির বাড়িতে অভিযান চালিয়ে ২ হাজার ৩২৮
লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেল উদ্ধার করে স্থানীয় প্রশাসন।