শীর্ষ
ধনী ইলন মাস্কের
মালিকানাধীন এ
কোম্পানির
দাবি, তাৎক্ষণিকভাবে
স্যাটেলাইট
ডিশ সরবরাহ করতে প্রস্তুত
তারা।
এর
আগে স্টারলিংকের স্যাটেলাইট ডিশ পেতে
কয়েক মাস অপেক্ষা
করতে হত ক্রেতাদের।
বিশ্ব
মানচিত্রে
যে দেশগুলোতে স্টারলিংকের সেবা দেওয়ার
সক্ষমতা
আছে, টুইটারে তার একটি
স্ক্রিনশট
শেয়ার করেছে স্পেসএক্স।
তাতে দেখানো হয়েছে,
ইউরোপ ও উত্তর
আমেরিকার
বেশিরভাগ
অঞ্চলেই
মিলবে স্টারলিংক ইন্টারনেট।
পুরো নিউ জিল্যান্ডসহ
অস্ট্রেলিয়া
এবং দক্ষিণ আমেরিকার একাংশেও মিলবে এই
সেবা।
ওই
স্ক্রিনশটে
পুরো আফ্রিকা মহাদেশসহ বিশ্বের বাকি অঞ্চলগুলোকে
চিহ্নিত
করা হয়েছে ‘কামিং
সুন’ হিসেবে।
ওই অঞ্চলগুলোতে ২০২৩ সাল
নাগাদ স্টারলিংক চালু হওয়ার
প্রত্যাশা
করা হচ্ছে বলে
জানিয়েছে
প্রযুক্তিবিষয়ক
সাইট ভার্জ।
এ
বছরের শুরুতেই স্পেসএক্স জানিয়েছিল, ২৫টি দেশে
স্টারলিংকের
সেবা দেওয়ার সক্ষমতা রয়েছে তাদের। অর্থাৎ,
গত কয়েক মাসে
অন্তত নতুন সাতটি
দেশে সেবা দেওয়ার
সক্ষমতা
অর্জন করেছে স্পেসএক্স।
তবে
ভার্জ বলছে, সেবার
পরিধি বাড়ার চেয়েও
গুরুত্ব
পাচ্ছে
স্পেসএক্সের
তাৎক্ষণিক স্যাটেলাইট ডিশ সরবরাহ
করার সক্ষমতার দাবি।
স্টারলিংক
সেবার সাবরেডিটে এখনও পুরনো
ক্রেতাদের
অভিযোগগুলো
আছে। স্যাটেলাইট
ডিশগুলো
হাতে পেতে মাসের
পর মাস অপেক্ষা
করেছেন,
এমন অনেক ক্রেতাই
অভিযোগ
জানানোর
মাধ্যম
হিসেবে
ওই সাবরেডিটকে বেছে নিয়েছিলেন।
এপ্রিল
মাসেই প্রযুক্তিবিষয়ক সাইট রেস্ট
অফ দ্য ওয়ার্ল্ড
জানিয়েছিল,
স্টারলিংক
সেবার সিংহভাগ ক্রেতা উত্তর আমেরিকার
বাসিন্দা। বাকিদের বেশিরভাগের অবস্থান অস্ট্রেলিয়া, নিউ জিল্যান্ড এবং ইউরোপে।
মার্চ
মাসে স্টারলিংকের সেবার দাম
বাড়িয়েছে
স্পেসএক্স। সেবাটির স্টার্টার কিটের জন্যই
৫৯৯ ডলার খরচ
করতে হবে ক্রেতাকে। এ ছাড়া,
ইন্টারনেট
সংযোগ পেতে মাসিক
সার্ভিস
চার্জ দিতে হবে
১১০ ডলার করে।