শুক্রবার সন্ধ্যায় লাগা
ওই আগুনে
এ পর্যন্ত
৫০ জনকে
ওই ভবন
থেকে উদ্ধার
করা হয়েছে
বলে দিল্লি
পুলিশকে উদ্ধৃত
করে জানিয়েছে
বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
পুলিশ জানিয়েছে, ভবনটির ভেতরে
কিছু লোক এখনও আটকা পড়ে আছে, মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে।
দিল্লির পশ্চিমাংশে মুন্ডকা মেট্রো
স্টেশনের কাছে
ওই ভবনের
আগুনে অন্তত
১২ জনের
আহত হওয়ার
খবর দিয়েছে
বিবিসি।
চারতলা ভবনটি বিভিন্ন
কোম্পানি ভাড়া
নিয়ে বাণিজ্যিক
কাজে ব্যবহার
করত বলে
এক বিবৃতিতে জানিয়েছে পুলিশ।
বিবিসি জানায়, ভবনটিতে
৭০ জনেরও বেশি লোক ছিল আর জানালার
কাঁচ ভেঙে
এবং রশি
ব্যবহার করে
ফায়ার সার্ভিস
কর্মী ও
পুলিশ ভবনটিতে
আটকা পড়া
মানুষদের উদ্ধার
করে।
পুলিশের বরাত দিয়ে
রয়টার্স লিখেছে,
রাজধানীর অদূরে
স্টেশনের কাছে
ভবনটির দ্বিতীয়
তলা থেকে
আগুনের সূত্রপাত
হয়।
ওই তলায়
সিসি ক্যামেরা
প্রস্তুতকারক একটি কোম্পানির অফিস রয়েছে।
আগুন নেভাতে ৩০টির
মত ফায়ার
সার্ভিসের ইউনিট কাজ করছে।
বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়েছে
বলে ধারণা করা হচ্ছে।
পুলিশ জানিয়েছে, সিসি
ক্যামেরা প্রস্তুতকারক
কোম্পানির মালিক হারিশ গোয়েল ও বরুণ গোয়েলকে গ্রেপ্তার
করা হয়েছে। ভবনটির মালিক পালিয়ে আছেন, তাকে খুঁজছে পুলিশ।
টেলিভিশনের ছবিতে দেখা
যায়, চারতলা
ভবনটি থেকে
আগুনের ধোয়ার
কুন্ডলি পাকিয়ে
উপরের দিকে
উঠে যাচ্ছে। এর
মধ্যেই ফায়ার
সার্ভিসের কর্মীরা উপর তলা থেকে
আটকে পড়াদের
সরিয়ে নিতে
কাজ করছে। আহতদের
স্থানীয় হাসপাতালে
পাঠানো হয়েছে।
আগুন নেভোনোর পর থেকে উদ্ধার
অভিযান চলছে। অধিকাংশ মৃতদেহ তৃতীয় তলা থেকে পাওয়া গেছে। অগ্নিকাণ্ডের সময় সেখানে একটি
সেমিনার চলছিল বলে জানিয়েছে এনডিটিভি।