একই
সঙ্গে, ১৭ জানুয়ারী থেকে ২২ মার্চ ২০২২ এর মধ্যে হামজার সমস্ত ব্যক্তিগত পারফরম্যান্স
অগ্রহণযোগ্য ঘোষণা করা হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তি
দিয়ে মঙ্গলবার শাস্তির বিষয় জানায় বিশ্ব ক্রিকেটের সর্বোচ্চ নিয়ন্তা সংস্থা। গত ২২
মার্চ থেকে শুরু হয়েছে হামজার শাস্তির মেয়াদ। আগামী ডিসেম্বরে আবারও ক্রিকেটে ফিরতে
পারবেন তিনি।
গত
১৭ জানুয়ারি করানো আইসিসির ডোপ-পরীক্ষায় হামজার ফলাফল পজিটিভ আসে। এরপর গত ২৫ মার্চ
তাকে সাময়িকভাবে নিষিদ্ধ করে আইসিসি।
সংবাদ
সংস্থা রয়টার্স তাদের প্রতিবেদনে জানায়, ঘটনাক্রমে বাবার হার্টের ঔষধ খেয়ে ফেলেন হামজা।
যেটায় ছিল ফিউরোসেমাইড নামক নিষিদ্ধ পদার্থ। পরে মাদক পরীক্ষায় তার শরীরে ধরা পড়ে তা।
ফিউরোসেমাইড
ওয়ার্ল্ড এন্টি ডোপিং এজেন্সির (ওয়াডা) ২০২২ সালের নিষিদ্ধ তালিকার পঞ্চম ধারার অন্তর্ভুক্ত।
শরীরে
কীভাবে এটি এলো তা বুঝতে পেরে আইসিসির কাছে ব্যাখ্যা করেন হামজা। আইসিসিকে পুরো প্রক্রিয়ায়
পূর্ণ সহায়তাও করেন ২৬ বছর বয়সী এই ক্রিকেটার।
এই
অপরাধের শাস্তি মূলত দুই বছরের নিষেধাজ্ঞা। তবে হামজার ব্যাখ্যা ভালোভাবে গ্রহণ করেছে
আইসিসি। আর তাই তাকে ৯ মাসের নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে।
২০১৯
সালের জানুয়ারিতে পাকিস্তানের বিপক্ষে টেস্ট অভিষেক হওয়া হামজা এই সংস্করণে এখন পর্যন্ত
ছয় ম্যাচে এক ফিফটিতে ২১২ রান করেছেন। গত বছরের নভেম্বরে নিজের প্রথম ও একমাত্র ওয়ানডে
ম্যাচটি খেলেন তিনি, নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে। ওই ম্যাচে করেছিলেন ৫৬ রান।