মঙ্গলবার ঢাকার গুলশানে আনুষ্ঠানিকভাবে এ দুই কোম্পানির মধ্যে সমঝোতা চুক্তি
সই হয়েছে বলে দারাজের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।
এতে বলা হয়, দারাজ ডটকমে প্রকাশিত ছবি ও ভিডিওর মাধ্যমে গ্রাহক পশু কেনার
আগে গরুর ওজন, দাঁত, বয়স ও রঙ সম্পর্কে পর্যাপ্ত ধারণা পাবেন।
লাবিব গ্রুপের সহযোগী প্রতিষ্ঠান আলমগীর র্যাঞ্চ তাদের ব্যবস্থাপনায় ও
ব্যয়ে গ্রাহকের কাছে পশু পৌঁছে দেবে বলে এতে জানানো হয়।
এ খামারের গরুকে ভেজালমুক্ত, পুষ্টিকর ও নিরাপদ খাবার খাওয়ানোর মাধ্যমে
প্রাকৃতিকভাবে লালন-পালন করা হয় বলে বিজ্ঞপ্তিতে দাবি করা হয়।
এ খামারের গরু পালনে কৃত্রিম খাবার, অনিরাপদ ওষুধ, স্টেরয়েড বা হরমোন ব্যবহার
করা হয় না জানিয়ে বলা হয়, “গরুর সার্বক্ষণিক যত্নের জন্য তারা দক্ষ খামারি ও অভিজ্ঞ
চিকিৎসকদের তত্ত্বাবধানে অত্যন্ত পরিষ্কার ও পরিচ্ছন্ন পরিবেশে পালিত সুস্থ, সুন্দর
ও সবল গরু সরবরাহ করে যা ক্রেতা ও ভোক্তার জন্য হালাল ও স্বাস্থ্যকর মাংস নিশ্চিত করে।”
চুক্তির বিষয়ে আলমগীর র্যাঞ্চের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সালাউদ্দিন আলমগীর
বলেন, “নিরাপদ ও পরিবেশবান্ধব ডিজিটাল গরুর হাটের মাধ্যমে দেশের জনগণ যেন ন্যায্য মূল্যে
সুস্থ ও সবল গরু ক্রয় করে কোরবানি দিতে পারেন- সেই লক্ষ্যে এক সাথে কাজ করছে আলমগীর
র্যাঞ্চ এবং দারাজ বাংলাদেশ লিমিটেড।”
চুক্তি সই অনুষ্ঠানে আলমগীর র্যাঞ্চের পরিচালক ও লাবিব গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান
সুলতানা জাহান, দারাজের প্রধান প্রাতিষ্ঠানিক বিষয়ক কর্মকর্তা এ এইচ এম হাসিনুল কুদ্দুস
উপস্থিত ছিলেন।