মিরপুর শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে আগামী সোমবার শুরু হবে দ্বিতীয় ও শেষ টেস্ট। এই মাঠে খেলা তিন টেস্টেই জিতেছে শ্রীলঙ্কা। ২০০৮ সালে জিতেছিল ১০৭ রানে। ২০১৪ সালে ইনিংস ব্যবধানে। সবশেষ ২০১৮ সালে স্পিন মঞ্চে জিতেছিল ২১৫ রানে।
মিরপুরের শের-ই-বাংলা স্টেডিয়াম লঙ্কানদের খুব চেনা। কদিন আগেও আবাহনীর হয়ে এই মাঠে ঢাকা প্রিমিয়ার লিগের ম্যাচ খেলেছেন ধনাঞ্জয়া। জানেন, চট্টগ্রামের চেয়ে এই মাঠ সম্পূর্ণ আলাদা। সেখানে স্পিনারদের জন্য থাকবে বাড়তি সহায়তা।
চট্টগ্রাম টেস্টে শুরুতে দলে না থাকলেও বিশ্ব ফার্নান্দোর কনকাশন সাব হিসেবে এসে দারুণ বোলিংয়ে চার উইকেট নেন কাসুন রাজিথা। চমৎকার বোলিংয়ে তিন উইকেট নেন আরেক পেসার আসিথা ফার্নান্দো। এরপরও ঢাকায় সুযোগ পেতে পারেন তাদের কেবল একজন।
চট্টগ্রাম টেস্টের পঞ্চম ও শেষ দিনের খেলা শেষে দলের প্রতিনিধি হয়ে সংবাদ সম্মেলনে এসে তেমনই ধারণা দিলেন ধনাঞ্জয়া।
“অবশ্যই সেখানে এক পেসার ও তিন স্পিনার খেলবে। উইকেট স্পিনারদের জন্য সহায়ক হবে। যদি আমরা আগে ব্যাট করি, চেষ্টা করব ২৭৫ থেকে ৩০০ রান করার। এরপর ওদের এক ইনিংস দেড়শ রানের নিচে রাখার চেষ্টা করব। এটা আমাদের জয়ের সুযোগ তৈরি করে দেবে।”