স্প্যানিশ ক্রীড়া পত্রিকা
মার্কা তাকে দেখছে কিংবদন্তিদের মাঝে, দিয়েছে ‘দা মার্কা লিয়েন্দা’ পুরস্কার। সেখানেই এই ক্রোয়াট মিডফিল্ডার বলেন চ্যাম্পিয়ন্স
লিগের চলতি আসরে রোমাঞ্চকর সব ফিরে আসার গল্প নিয়ে।
“সবচেয়ে কঠিন ছিল ম্যানচেস্টার সিটির বিপক্ষে। কারণ,
তখন প্রায় কোনো সময়ই বাকি ছিল না। তবে দল ও সমর্থকরা শেষ পর্যন্ত বিশ্বাস ধরে রেখেছিল,
কারণ এটা এই ক্লাবের ডিএনএ-এর অংশ। শেষ পর্যন্ত আমরা তা করতে পেরেছিলাম।”
সিটির বিপক্ষে চ্যাম্পিয়ন্স
লিগের সেমি-ফাইনালের ফিরতি লেগে দুই ম্যাচ মিলিয়ে ৮৯তম মিনিটে ২ গোলে পিছিয়ে ছিল
রিয়াল। ১ মিনিটের মধ্যে রদ্রিগোর দুই গোলে ফেরে সমতা। পরে অতিরিক্ত সময়ে করিম বেনজেমার
গোলে ফাইনালে পৌঁছায় রিয়াল।
এর আগে শেষ ষোলোর লড়াইয়ে
পিএসজির মাঠে ১-০ গোলে হারে রিয়াল। পরে ঘরের মাঠেও গোল হজম করে পিছিয়ে যায় ২-০ গোলে।
দ্বিতীয়ার্ধে বেনজেমার হ্যাটট্রিকে ফ্রান্সের দলটিকে বিদায় করে টিকে থাকে রিয়াল।
২৮ মে লিভারপুলের বিপক্ষে মহাগুরুত্বপূর্ণ
ফাইনালে বাকিটা সারতে চান মদ্রিচ।
“পিএসজি ম্যাচ ছিল সবচেয়ে মজার। ১৫ থেকে ২০ মিনিটের
পাগলাটে একটা সময় ছিল সেটা, বের্নাবেউইয়ে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের রাতে কি হয় সেটা ব্যাখ্যা
করা কঠিন।”
“সেটা ছিল অনেক জাদুকরী রাতের শুরু, যা আমাদের নিয়ে
গেছে প্যারিসের ফাইনালে। আশা করি, আমরা আরেকটি চ্যাম্পিয়ন্স লিগ শিরোপা জিততে পারব।”