সেখানে চীনের ক্রমবর্ধমান আধিপত্য মোকাবেলায় তার আঞ্চলিক একটি অর্থনৈতিক পরিকল্পনা হাতে নেওয়ার কথা রয়েছে।
তাছাড়া, কোয়াড্রিলেটারাল সিকিউরিটি ডায়ালগ বা ‘কোয়াড’নেতাদের সঙ্গেও তিনি দেখা করবেন। এই জোটে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়াও আছে ভারত, জাপান ও অস্ট্রেলিয়া।
বাইডেন রোববার জাপানে পদার্পণ করেই টোকিওয় রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে টয়োটা মোটর করপোরেশনের প্রেসিডেন্টসহ অন্যান্য জাপানি ব্যবসায়িক নেতাদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট এক কর্মকর্তা।
সোমবার জাপানের প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদার সঙ্গে বৈঠক করার আগে বাইডেন ফোনে সম্রাট আকিহিতোর সঙ্গে কথা বলবেন।
আর কিশিদার সঙ্গে বৈঠকে জাপানের সামরিক সক্ষমতা বাড়ানো এবং চীনের বাড়তে থাকা শক্তি মোকাবেলায় বলীয়ান করে তোলার পরিকল্পনা নিয়ে বাইডেন আলোচনা করবেন বলে আশা করা হচ্ছে।
বাইডেন সোমবার ইন্দো-প্যাসিফিক ইকোনোমিক ফ্রেমওয়ার্ক ফর প্রসপারিটি (আইপিইএফ) চালু করার পরিকল্পনা করেছেন।
ডিজিটাল বাণিজ্য, অবকাঠামো, স্বচ্ছ জ্বালানিসহ অবাধ সুশৃঙ্খল সরবরাহ-ব্যবস্থার মতো ক্ষেত্রগুলোতে এই কার্যক্রমের বদৌলতে একটি অভিন্ন মানদন্ডের মধ্য দিয়ে আঞ্চলিক দেশগুলোর বন্ধন আরও নিবিড় হবে।
সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প বহুজাতিক ট্রান্স-প্যাসিফিক বাণিজ্যচুক্তি থেকে বেরিয়ে আসার পর ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনৈতিক স্তম্ভের ঘাটতি দেখা দিয়েছে। আর এই সুযোগে সেখানে প্রভাব বিস্তার করে চলেছে চীন।