অন্ত্র পরিষ্কার থাকলে পেটের সমস্যা থেকে
রক্ষা পাওয়া যায়। গ্যাস্ট্রোএন্টেরোলজিস্টরা নিয়মিত মল ত্যাগ বলতে সাধারণত দিনে তিনবার
থেকে সপ্তাহে তিনবার মল ত্যাগকে বোঝান।
কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে চমৎকার কাজ করে
নাশপাতি। পুষ্টিবিজ্ঞানের তথ্যানুসারে ইটদিস নটদ্যাট ডটকম’য়ে প্রকাশিত প্রতিবেদনে জানানো
হয়, এই ফল প্রাকৃতিকভাবে সর্বোচ্চ আঁশ সমৃদ্ধ খাবারের মধ্যে একটা।
এতে রয়েছে ছয় গ্রাম আঁশ, সঙ্গে উল্ল্যেখযোগ্য
পরিমাণে অদ্রবণীয় আঁশ। এই আঁশ কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যায় রেচক হিসেবে কাজ করে। নাশপাতির
চোকলাতে প্রচুর পরিমাণে অদ্রবণীয় আঁশ থাকে।
সব ধরনের নাশপাতিতে প্রচুর আঁশ থাকে এবং
খাবারের পছন্দের স্বাদ যোগ করতে চাইলে নাশপাতি ব্যবহার করা যেতে পারে।
ডাসা নাশপাতি পোচ করা, বেইক ও গ্রিল করার
জন্য ভালো। আর নরম নাশপাতি ব্লেন্ড করা, ক্যান জাত করতে এমনকি সুপে ব্যবহার করা যেতে
পারে।
নাশপাতি খাওয়ার ভিন্ন কিছু রেসিপি
টোস্ট: শস্যের
রুটির ওপরে নাশপাতি পাতলা করে কেটে এর সঙ্গে হালকা করে পনির ও পেস্তা বাদাম ছিটিয়ে
দিয়ে সকালের নাস্তা করা যেতে পারে। এতে থাকা অদ্রবণীয় আঁশ কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা কমাতে
সহায়তা করে।
সালাদ: পাতাবহুল
সালাদে নাশপাতি টুকরা করে কেটে যোগ করা যায়। এটা খাবারে প্রাকৃতিক মিষ্টিভাব যোগ করার
পাশাপাশি আঁশেরও যোগান দেবে।
ওটমিল: কেবল
বেরি-জাতীয় ফল নয়, ওটমিল খাওয়ার সময় কয়েক টুকরা তাজা নাশপাতি যোগ করে খাওয়া যেতে পারে।
এটা খাবারে বাড়তি স্বাদ যোগ করবে ও সতেজভাব আনবে।
আরও পড়ুন