বুধবার রাঙামাটি জেলা
প্রশাসকের কার্যারয়ে বিশেষ আইনশৃংখলা সভা শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা জানান।
রাত ৮টায় শুরু হওয়া
এই সভা শেষ হয় রাত ১০টায়।
বছর দুয়েক আগে অনুষ্ঠিত
এক সভায় স্থানীয় জনপ্রতিনিধি, প্রথাগত নেতৃত্ব ও বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের সঙ্গে
আলোচনায় পাহাড়ে অস্ত্রবাজি, চাঁদাবাজি, বিভিন্ন দল উপদলের সংঘাত নিরসনসহ বিভিন্ন পরামর্শ
ও সুপারিশের প্রেক্ষিতে বুধবারের সভায় ‘পার্বত্য শান্তিচুক্তির’ আলোকে সেনাবাহিনীর
প্রত্যাহারকৃত ক্যাম্পের জায়গায় এপিবিএন মোতায়েনসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে খোলামেলা আলোচনা
হয়েছে বলে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, সভায় পার্বত্য
শান্তিচুক্তি, ভূমি কমিশনসহ অন্যান্য বিষয় নিয়েও আলোচনা হয়েছে। পার্বত্য শান্তিচুক্তির
অন্যান্য বিষয়ও ধীরে ধীরে বাস্তবায়িত হচ্ছে।
পাহাড়ের আইনশৃংখলা
পরিস্থিতি রক্ষায় এপিবিএন ও পুলিশই যথেষ্ট মন্তব্য করে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, “প্রয়োজন
হলে র্যাবও আসবে, পুলিশও থাকবে। আমাদের পুলিশ এখন আগের চেয়েও অনেক সক্ষম।”
সভায় আইনশৃংখলা বাহিনীর
কর্মকর্তারা ছাড়াও অংশ নেন পার্বত্যমন্ত্রী বীর বাহাদুর, পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক
পরিষদ চেয়ারম্যান জ্যোতিরিন্দ্র বোধিপ্রিয় লারমা সন্তু, রাঙামাটির সংসদ সদস্য দীপংকর
তালুকদার, খাগড়াছড়ির সংসদ সদস্য কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা, পার্বত্য চট্টগ্রামের সংরক্ষিত
নারী আসনের সংসদ সদস্য বাসন্তী চাকমা, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সচিব আনোয়ারুল ইসলাম প্রমুখ।