বৃহস্পতিবার বিকাল থেকে রাত পর্যন্ত অভিযান চালিয়ে তাদেরকে
গ্রেপ্তার করা হয় বলে র্যাব কর্মকর্তারা জানান।
প্রতীকী ছবি
তাদের একটি দল গ্রেপ্তার করেছে মো. মোশারেফ
হোসেন (২৯), মো.
মাসুদ রায়হান (২৮),
মো. রোকন (২৯),
মো. বিল্লাল হোসেন (৩৩), মো. আকতার হোসেন (৩৫), মো. হারুন(৪৮), মো. সাহেব আলী(৪৯), মো. জুয়েল(৪৩), মো. আরিফ চৌধুরি
(৫৩), মো.
আল আমিন (৩৩), মো. সুমন (৩৩), মো. রানা (২৬), মো. ইমান আলী
(৪০) ও মো. ইকবালকে (৪৫)।
আরেকটি দলের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছেন- মো, সুমন (২৯), মো. আব্দুর
রহমান (১৯), মো.
সাইফুল মিয়া (২৩), মো. রিপন মিয়া (২১), মো. আামিরুল
ইসলাম (৫৫), নিত্যানন্দ অধিকারী (৫০), মো. আনোয়ার
হোসেন (৪৮), মো.
সোহেল (৩০), শরিফ (২২), মোবারক(২১), মো. আল আমিন (২৬) ও সুরুজ মিয়া (২৮)।
র্যাব-৩ এর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার বীণা রানী দাস বলেন, গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের
কাছ থেকে চাঁদাবাজির ৪৪ হাজার ৯৯০ টাকা, আটটি সুইচ গিয়ার চাকু ও চারটি ক্ষুর উদ্ধার করা হয়েছে।
“প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তারা অপরাধ স্বীকার করেছে; জানিয়েছে, তারা রাজধানীর বিভিন্ন এলাকার সবজি ও ফলের
দোকান, ফুটপাতের
অস্থায়ী দোকান, লেগুনা
স্ট্যান্ড এবং মালবাহী গাড়ি থেকে ১০০ থেকে
৫০০ টাকা হারে চাঁদা আদায় করত। কেউ চাঁদা দিতে রাজি না হলে তারা
দেশীয় অস্ত্র দেখিয়ে জীবননাশের হুমকি দিত।”
গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে বলে জানান অতিরিক্ত পুলিশ সুপার বীণা রানী দাস।