পুরস্কারপ্রাপ্তরা হলেন – ভয়েস অব আমেরিকার ইকবাল বাহার চৌধুরী, মাসুমা খাতুন, সরকার কবিরুদ্দিন,
রোকেয়া হায়দার ও আনিস আহমেদ; ওয়াশিংটন মেট্রো এলাকার সমাজ সংগঠক ওয়াহেদ হোসেইনী, লেখক-সমাজকর্মী শারমিন আহমদ রিপি, কম্যুনিটি অ্যাকটিভিস্ট শামীম চৌধুরী, সাংস্কৃতিক সংগঠক অ্যান্থনি পিউস গোমেজ,
রোজমেরী মিতু গনসালভেস, শম্পা বণিক ও অনিকা রহমান।
ওয়াশিংটন মেট্রোর প্রবাসী বাংলাদেশিদের সংগঠন উদীয়ন ফাউন্ডেশন এই পুরস্কার অর্জনে সার্বিক সহযোগিতা করে এবং একটি অনুষ্ঠানের মাধ্যমে পুরস্কারপ্রাপ্তদের কাছে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের স্বাক্ষর করা পদক ও গোল্ড সার্টিফিকেটের প্রশংসাপত্র তুলে দেওয়া হয়।
গত ২২ মে ভার্জিনিয়ার আর্লিংটন কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার মিলনায়তনে এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানে বক্তারা জানান, যুক্তরাষ্ট্রের রাজধানী ওয়াশিংটন ডিসি এবং আশপাশের এলাকার নিবেদিত সমাজকর্মীদের জন্যে দুর্লভ এই সম্মান অর্জনের পথে সামগ্রিক সমন্বয় করা উদীয়ন ফাউন্ডেশনের জন্য ছিল একটি মহতী উদ্যোগ এবং তা গোটা কম্যুনিটিকে উজ্জীবিত করেছে।
সমাজকর্মে অবদানের জন্যে প্রেসিডেন্টস ভলান্টিয়ারস অ্যাওয়ার্ড প্রাপ্তরা প্রবাসী বাংলাদেশিরা।
সম্মাননা অনুষ্ঠানের উপস্থাপনা করেন অ্যান্থনি পিউস গোমেজ ও অনিকা রহমান।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন ফেয়ারফ্যাক্স কাউন্টির চেয়ার জেফরি ম্যককে। বিশেষ অতিথি ছিলেন ফেয়ারফ্যাক্স কাউন্টি স্কুল বোর্ডের ভাইস-চেয়ার রচনা সিজমোর হেইজার এবং ডেমোক্রেটিক এশিয়ান আমেরিকানস অব ভার্জিনিয়ার সাবেক চেয়ার ডুয়িটা সোহ্যারজোনো।
অনুষ্ঠানে উদীয়ন ফাউন্ডেশনের সমাজসেবামূলক কার্যক্রম তুলে ধরেন সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা রেদোয়ান চৌধুরী।
১৯৯৩ সালে তৎকালীন প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিন্টনের আমলে কংগ্রেসে ‘দ্য ন্যাশনাল অ্যান্ড কম্যুনিটি সার্ভিস ট্রাস্ট অ্যাক্ট’ বিল পাস হয়। এই বিলের মাধ্যমে ‘আমেরিকর্প’ প্রতিষ্ঠিত হয়। এর লক্ষ্য হলো জাতির সেবার জন্য নাগরিকদেরকে যুক্ত করে প্রতিটি কম্যুনিটি ও তৃণমূলে উন্নয়ন ও প্রগতির সুযোগ তৈরি করা।
প্রবাস পাতায় আপনিও লিখতে পারেন। প্রবাস জীবনে আপনার ভ্রমণ,আড্ডা,আনন্দ বেদনার গল্প,ছোট ছোট অনুভূতি,দেশের স্মৃতিচারণ,রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক খবর আমাদের দিতে পারেন। লেখা পাঠানোর ঠিকানা probash@bdnews24.com। সাথে ছবি দিতে ভুলবেন না যেন! |