এর মধ্যে আটটি ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার
রোববার সকালে অভিযান চালিয়ে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে বলে খুলনা বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালকের
দপ্তরের সহকারী পরিচালক হারুন অর রশীদ জানান।
বৃহস্পতিবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হাসপাতাল শাখার পরিচালক বেলাল
হোসেন সাংবাদিকদের বলেন, “যেসব ক্লিনিক বা ডায়াগনস্টিকের লাইসেন্স নেই, তিন দিনের
মধ্যে সেগুলো বন্ধ করা না হলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
“লাইসেন্স না থাকলে তো কেউ কাজ করতে পারবে না। তারা যেন দ্রুত
লাইসেন্স করে নেয়, সেজন্যই এ সিদ্ধান্ত হয়েছে।”
এর পরই অবৈধ ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের বিরুদ্ধে অভিযানে
নামে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর ও প্রশাসন।
সহকারী পরিচালক হারুন বলেন, সকাল থেকে দুপুর
পর্যন্ত খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও সোনাডাঙ্গা এলাকার ১২টি ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক
সেন্টারে অভিযান চালানো হয়। এর মধ্যে আটটির লাইসেন্স না থাকায় তাৎক্ষণিকভাবে বন্ধের
নির্দেশ দেওয়া হয়। আর যাদের লাইসেন্স নবায়ন করা নেই তাদেরকে এক মাসের মধ্যে নবায়নের
নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
শনিবার বিকালে খুলনার ফুলতলা উপজেলায় অভিযান
চালিয়ে লাইসেন্সবিহীন সাতটি ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার বন্ধ করে দিয়েছে স্বাস্থ্য
বিভাগ।
আরও পড়ুন: