রোববার দিনভর অভিযান চালিয়ে এসব ক্লিনিক বন্ধ করে দেওয়া
হয় বলে বরিশাল বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক কার্যালয়ের উপ-পরিচালক শ্যামল কৃষ্ণ
মণ্ডল জানান।
এর মধ্যে বরিশালের ১০টি, ভোলার ১৫টি, পটুয়াখালীর ১৫টি,
পিরোজপুরের পাঁচটি, ঝালকাঠির আটটি ও বরগুনার পাঁচটি।
বৃহস্পতিবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হাসপাতাল
শাখার পরিচালক বেলাল হোসেন সাংবাদিকদের বলেন, “যেসব ক্লিনিক বা ডায়াগনস্টিকের
লাইসেন্স নেই, তিন দিনের মধ্যে সেগুলো বন্ধ করা না হলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া
হবে।
“লাইসেন্স না থাকলে তো কেউ কাজ করতে পারবে
না। তারা যেন দ্রুত লাইসেন্স করে নেয়, সেজন্যই এ সিদ্ধান্ত হয়েছে।”
এর পরই অবৈধ ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক
সেন্টারের বিরুদ্ধে অভিযানে নামে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর ও প্রশাসন।
সন্ধ্যায় উপ-পরিচালক শ্যামল বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন,
নির্দেশনা অনুযায়ী অভিযান পরিচালতি হচ্ছে। এদের লাইসেন্স না থাকাসহ বিভিন্ন ত্রুটি
ছিলো।
আরও পড়ুন: