মানিকগঞ্জের ঘিওর উপজেলার
পঞ্চরাস্তা মোড়ে রোববার দুপুরে ‘শেখ কামাল আইটি ট্রেনিং অ্যান্ড ইনকিউবেশন
সেন্টারের’ ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে তিনি এ আশাবাদ ব্যক্ত
করেন।
উপজেলা সদরে দুর্গা নারায়ণ
(ডিএন) পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ২০২৫
সালের মধ্যে প্রযুক্তি খাতে ৩০ লাখ তরুণ-তরুণীর কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে। এ সময়ের মধ্যেই এ খাত থেকে পাঁচ বিলিয়ন ডলার আয় হবে। এর
ধারাবাহিকতায় প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চলের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, ইউনিয়ন কার্যালয়, পুলিশ
স্টেশন, কমিউনিটি ক্লিনিকগুলোকে অপটিকেল ফাইবারের আওতায় আনা হচ্ছে। সারা দেশে এক
লাখ ৭০ হাজার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে এর আওতায় আনা হবে।
তিনি আরও
বলেন, শেখ কামাল আইটি ট্রেনিং অ্যান্ড ইনকিউবেশন সেন্টারের মাধ্যমে তরুণ-তরুণীরা
প্রশিক্ষণ নিয়ে কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করতে পারবেন। প্রত্যন্ত অঞ্চলে বসেই ইউরোপ
ও আমেরিকার বিভিন্ন মার্কেট প্লেসে কাজ করে ডলার আয় করবেন।
“নিজেরা
উদ্যোক্তা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করবেন। ডিজিটাল বাংলাদেশের তরুণেরা চাকরি খুঁজবেন না,
তারা চাকরির ক্ষেত্র তৈরি করবেন।”
ভিত্তিপ্রস্তর
স্থাপন অনুষ্ঠানে মানিকগঞ্জ-১ আসনের সংসদ সদস্য নাঈমুর রহমান দুর্জয়ের সভাপতিত্বে অন্যান্যের
মধ্যে আরও বক্তব্য দেন বাংলাদেশ ডিজেল প্ল্যান্ট লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক
সৈয়দ মো. রফিকুল ইসলাম, শেখ কামাল আইটি ট্রেনিং অ্যান্ড ইনকিউবেশন সেন্টার স্থাপন
প্রকল্পের পরিচালক এ কে এম আবদুল্লাহ খান, জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ আবদুল লতিফ,
পুলিশ সুপার মোহাম্মদ গোলাম আজাদ খান, লার্নিং অ্যান্ড আর্নিং প্রকল্পের পরিচালক হুমায়ুন
কবীর ও জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি গোলাম মহীউদ্দিন।