খেরসনে মিলিটারি-সিভিলিয়ান অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের উপপ্রধান কিরিল স্ট্রেমুসভ বলেন, ‘‘নতুন ফসল মজুদ করার জন্য আমাদের জায়গা আছে। যদিও এখানে আমাদের হাতে প্রচুর শস্য আছে। লোকজন এখন বাস্তবতার ভিত্তিতে চিন্তা করতে শুরু করেছে এবং রাশিয়া থেকে যারা এই শস্য কিনতে চাইছে তাদের সঙ্গে একমত হচ্ছে।”
তাদের প্রশাসন খেরসনে উৎপাদিত সূর্যমুখী বীজ স্থানীয় এবং রাশিয়ার তেল উৎপাদনকারী প্ল্যান্টে পাঠানোর বিষয়েও কাজ করছে বলে জানান তিনি।
এদিকে, ইউক্রেইন গত কয়েক সপ্তাহ ধরে অভিযোগ করছে, রাশিয়া ইউক্রেইনের যেসব অঞ্চলের দখল নিয়েছে সেখান থেকে তারা শস্য চুরি করছে।
গত ২৪ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেইনে আগ্রাসন শুরু করে রাশিয়া।