মহেশখালী থানার ওসি মো.
আব্দুল হাই জানান, সোমবার বিকালে ছোট মহেশখালী ইউনিয়নের লম্বাঘোনার নাকাটা ঝিরিতে
মৃতদেহটি পাওয়া যায়।
১৬ বছর বয়সী এই কিশোরের
বাড়ি ছোট মহেশখালী ইউনিয়নের ঠাকুরতলায়। তিনি মোবাইল মেকানিক ছিলেন।
তবে কারা কী কারণে এ
হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে তা জানা যায়নি।
ওসি আব্দুল হাই বলেন,
বিকালে ঝিরিতে একটি মৃতদেহ পড়ে থাকতে দেখে স্থানীয়রা পুলিশকে খবর দেয়। পরে পুলিশের
একটি দল এক কিশোরের মৃতদেহ উদ্ধার করে।
“নিহতের গলায় রশি
জাতীয় জিনিসের আঘাতের চিহ্ন দেখা গেছে। তার পরনে ফুল হাতা শার্ট ও জিন্স প্যান্ট
ছিল।”
ঘটনায় জড়িতদের শনাক্ত ও
গ্রেপ্তারে পুলিশ অভিযান চালাচ্ছে বলে ওসি জানিয়েছেন।
নিহত কিশোরের বাবা
বলেন, রোববার সকালে তার এক অসুস্থ মেয়েকে মহেশখালী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে
ভর্তি করেন। এই ছেলেসহ তিনি হাসপাতালে ছিলেন।
“এক পর্যায়ে রাত
৯টার দিকে কেউ একজন তাকে ফোন করে। তখন সে একটু পরে আসার কথা বলে হাসপাতাল থেকে বের
হয়। রাতে আর হাসপাতালে ফিরেনি।”
সোমবার দুপুর পর্যন্ত
বিভিন্ন জায়গায় খোঁজ-খবর নিলেও তার সন্ধান পাওয়া যায়নি বলে জানান নিহতের বাবা।
ওসি আব্দুল হাই জানান,
লাশ ময়নাতদন্তের জন্য কক্সবাজার সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।