ভান্ডারিয়া থানার এসআই জিয়াউর রহমান জানান, রোববার সন্ধ্যায় রাজধানী ঢাকার ভাটারা এলাকা থেকে ওই যুবককে গ্রেপ্তার ও মেয়েটিকে (১৫) উদ্ধার করা হয়।
গ্রেপ্তার সাইফুল ইসলাম (২২) পিরোজপুরের ভান্ডারিয়া উপজেলার ইকড়ি ইউনিয়নের ইয়াকুব হাওলাদারের ছেলে। সাইফুল এ ঘটনায় দায়ের করা মামলার প্রধান আসামি।
সোমবার দুপুরে সাইফুল ইসলামকে আদালতের মাধ্যমে জেলা হাজতে পাঠানো হয়েছে বলে জানান ভান্ডারিয়া থানার ওসি মাসুমুর রহমান বিশ্বাস।
মেয়েকে অপহরণের অভিযোগে তার বাবা ভান্ডারিয়া থানায় মামলা করেছেন।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ভান্ডারিয়া থানার এসআই জিয়াউর রহমান জানান, সাইফুল ইসলাম গত ২১ মে গভীর রাতে কিশোরীর পরিবারের সব সদস্যকে চেতাননাশক কিছু খাইয়ে পাঁচ সহযোগীসহ কিশোরীকে চেতনা নাশক স্প্রে দিয়ে অজ্ঞান করে তুলে নিয়ে যান।
এর দুদিন পর কিশোরীর বাবা ছয় জনকে আসামি করে ভান্ডারিয়া থানায় একটি মামলা দায়ের করেন, যেখানে সাইফুলকে প্রধান আসামি করা হয়।
ভান্ডারিয়া থানার ওসি মাসুমুর রহমান বিশ্বাস জানান, কিশোরীকে ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে এবং ‘অপহরণকারীকে’ পিরোজপুর আদালতে পাঠানো হয়েছে। বাকি আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।