রোববার সচিবালয়ে ভয়াবহ ওই অগ্নিকাণ্ড ও বিস্ফোরণ নিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নে
একথা বলেন তিনি।
চট্টগ্রাম
নগরী থেকে ৩০ কিলোমিটার দূরে কদমরসুল এলাকায় বিএম কন্টেইনার ডিপোতে শনিবার রাতে
আগুন লাগার পর একের পর এক বিস্ফোরণ ঘটে। তাতে রোববার সকাল পর্যন্ত ৪১ জনের মৃত্যুর
খবর পাওয়া গেছে।
প্রতিমন্ত্রী খালিদ বলেন, চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষকে এ ঘটনায় তদন্ত
কমিটি গঠন করে তিন দিনের মধ্যে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে।
বন্দর
কর্তৃপক্ষের ওই কন্টেইনার ডিপোতে অগ্নিকাণ্ড তদন্তে আরও কয়েকটি তদন্ত কমিটি গঠন
করা হয়েছে।
সীতাকুণ্ডে ডিপোর আগুন-বিস্ফোরণ তদন্তে ৪ কমিটি
ওই ডিপোতে হাইড্রোজেন পারঅক্সাইড ছিল, তার কারণে
আগুন ছড়িয়েছে বলে মনে করছেন ফায়ার সার্ভিস কর্মকর্তারা।
প্রতিমন্ত্রী খালিদ বলেন, “শিপ
অ্যান্ড পোর্ট ফ্যাসিলিটি সিকিউরিটি (আইএসপিএস) কোড অনুযায়ী বিপজ্জনক পণ্য রাখার নীতিমালা
রয়েছে। সেক্ষেত্রে কাস্টমসের নলেজে দিতে হয়।
“বিএম কন্টেইনার ডিপোতে বিপজ্জনক পণ্য রাখার প্রস্তুতি
ছিল কি না, জনবল ছিল কি না, তদন্তে সেগুলো বেরিয়ে আসবে।”
কনটেইনার ডিপোতে অগ্নিকাণ্ডের হতাহতের ঘটনায় শোক প্রকাশ করেছেন প্রতিমন্ত্রী
খালিদ।