রোববার মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন
কক্ষে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা
ও ত্রাণ
মন্ত্রণালয় এবং ডব্লিউএফপির মধ্যে এ সংক্রান্ত একটি চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠান
শেষে তিনি এ তথ্য জানান।
এ চুক্তির অধীনে
ডব্লিউএফপি ‘সেফটি নেট সিস্টেম ফর দ্য পুওরেস্ট’ প্রকল্পের মাধ্যমে
রোহিঙ্গাদের খাদ্য সহায়তা দেবে।
মিয়ানমারে দমন-পীড়নের মুখে বাংলাদেশে এসে আশ্রয় নিয়ে আছে ১১
লাখের বেশি রোহিঙ্গা। তাদের অধিকাংশই রয়েছে কক্সবাজার জেলায়।
প্রতিমন্ত্রী এনামুর বলেন, এ প্রকল্পের মাধ্যমে রোহিঙ্গা নারীদের
পুষ্টি বিষয়ক শিক্ষা প্রদান, পাঁচ বছরের কম বয়সী শিশুদের স্বাস্থ্য কেন্দ্রে
সহায়তা প্রদান, সবজি বাগান তৈরিতে উপকরণ সরবরাহ ও প্রশিক্ষণ দেওয়া, বৃক্ষরোপণ
ও সংরক্ষণ
করা, পাহাড়ের
ঢাল সংরক্ষণ করা, রাস্তা ও নর্দমা পরিষ্কার করা এবং অসামাজিক কার্যকলাপ
বন্ধ করার জন্য বিভিন্ন প্রকার
সচেতনতামূলক কার্যক্রম গ্রহণ
করা হবে।
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের পক্ষে সচিব মো. কামরুল হাসান এবং ডব্লিউএফপি’র পক্ষে সংস্থার আবাসিক পরিচালক জিন্স পেয়ারস চুক্তিপত্রে সই করেন।