বুধবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে সদর উপজেলা, ডোমার, কিশোরগঞ্জ ও সৈয়দপুর উপজেলার
ওপর দিয়ে এই ঝড় বয়ে যায়।
সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) জেসমিন নাহার জানান, সদর উপজেলার
১৫টি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভার ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া ঘূর্ণিঝড়ে পাঁচ শতাধিক কাচা ও আধাপাকা
ঘরবাড়ি ভেঙে পড়েছে।
“তাছাড়া অসংখ্য গাছপালা উপড়ে পড়েছে এবং ভেঙে গেছে। ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ জানার
কাজ চলছে।”
কিশোরগঞ্জ উপজেলায় শতাধিক কাচা-আধাপাকা ঘর বিধ্বস্ত হয়েছে বলে উপজেলা পরিষদ
চেয়ারম্যান আবুল কালাম বারী পাইলট জানিয়েছেন।
ডোমার উপজেলা পরিষদের ভাইস-চেয়ারম্যান আব্দুল মালেক সরকার জানান, উপজেলার
তিনটি ইউনিয়নে ঝড়ে দুই শতাধিক কাঁচা ও আধাপাকা ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত হয়।
তাছাড়া ‘অসংখ্য গাছপালা, ভুট্টা, ধান, মরিচক্ষেত’ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে
জানান তিনি।
ঝড়ে খুঁটি উপড়ে পড়ে এবং তার ছিঁড়ে বিদ্যুৎ সবরাহ বিঘ্নিত হয়েছে।
নীলফামারী নেসকোর নির্বাহী প্রকৌশলী নওশাদ আলম জানান, বিভিন্ন স্থানে গাছ
পড়ে ১০টি খুঁটি ভেঙে ও উপড়ে পড়ে। এতে দুটি সঞ্চালন লাইন বন্ধ হয়ে যায়। এতে বিদ্যু’
সরবরাহ বিঘ্নিত হয়।