এ ঘটনায় হাসপাতালে
স্যালাইনের দায়িত্বে থাকা এক নার্সকে মঙ্গলবার দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দিয়ে কারণ দর্শানোর
নোটিস দিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
এ ছাড়া এ ঘটনা তদন্তে
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের পক্ষ থেকে তিন সদস্যের একটি কমিটি করা হয়েছ।
সোমবার দুপুরে ওই স্যালাইনগুলো
ডাস্টবিনে দেখা যায় বলে দুমকি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য ও পরিবার-পরিকল্পনা
কর্মকর্তা মীর শহিদুল হাসান শাহীন জানান।
ফেলে দেওয়া এসব সরকারি
স্যালাইনের মেয়াদ ২০২৫ সাল পর্যন্ত রয়েছে বলে এই চিকিৎসক জানান।
মীর শহিদুল হাসান শাহীন
বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, বেশকিছু স্যালাইন ডাস্টবিনে পাওয়া গেছে। তবে পরিমাণটা
সঠিক করে বলা যাচ্ছে না। কীভাবে স্যালাইন ডাস্টবিনে গেল তা খতিয়ে দেখার জন্য আবাসিক
মেডিকেল অফিসারকে প্রধান করে তিন সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।
“তিন দিনের মধ্যে দেওয়া
তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন পাওয়ার পর প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।”
এ ঘটনার পর অন্তঃবিভাগের
নার্সিং ইনচার্জ আয়শা মারজানকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দিয় শোকজ করা হয়েছে বলেও তিনি
জানান।
পটুয়াখালী সিভিল সার্জন
ডা. এস এম কবির হাসান বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “বিষয়টি আমি শুনেছি। ঘটনাটি
কী এবং এ বিষয়ে কী পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে সে বিষয়ে আমি উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা
কর্মকর্তার কাছে লিখিত ব্যাখা চাইব।
“আমি যতটুকু জেনেছি
নার্সকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দিয়ে তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।”