ড্র হওয়া
ওই টেস্টে বাংলাদেশের একমাত্র ইনিংসে ১৩৩ রানের ইনিংস খেলে তামিম এগিয়েছেন ৬ ধাপ। তার
অবস্থান এখন ২৭তম।
মুশফিক
ওই টেস্টে ৪৪৯ মিনিট ক্রিজ আঁকড়ে খেলেন ১০৫ রানের ইনিংস। ৪ ধাপ এগিয়ে তিনি এখন আছেন
পঁচিশে। ওই ইনিংসের পথেই বাংলাদেশের প্রথম ব্যাটসম্যান হিসেবে ৫ হাজার টেস্ট রান স্পর্শ
করেন মুশফিক।
শ্রীলঙ্কার
বিপক্ষে সিরিজ শুরুর আগে থেকেই ব্যাটসম্যানদের র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের সেরা অবস্থানে
আছেন লিটন কুমার দাস। চট্টগ্রাম টেস্টে ৮৮ রানের ইনিংস খেলে তিনি এগিয়েছেন আরও ৩ ধাপ।
এখন আছেন ১৭ নম্বরে। তার ক্যারিয়ার সেরা অবশ্য ১২তম স্থান।
চট্টগ্রামেই
১৯৯ রানের অসাধারণ ইনিংস খেলে ম্যাচ সেরা হওয়া অ্যাঞ্জেলো ম্যাথিউস এগিয়েছেন ৫ ধাপ।
ওই টেস্টের দ্বিতীয় ইনিংসে শূন্য রানে ফেরা অভিজ্ঞ লঙ্কান ব্যাটসম্যান উঠে এসেছেন একুশে।
এছাড়া
বাংলাদেশের ব্যাটসম্যানদের মধ্যে সাকিব আছেন ৪৩তম স্থানে, মুমিনুল ৫৭।
ওই টেস্টের
ফিফটিতে দিনেশ চান্দিমাল এগিয়েছেন ৬ ধাপ (৫৩তম) ও কুসল মেন্ডিসের উন্নতি হয়েছে ৪ ধাপ
(৪৯তম)।
চট্টগ্রামে
দুই ইনিংস মিলিয়ে ৪ উইকেট নিয়ে বোলারদের র্যাঙ্কিংয়ে সাকিব এক ধাপ এগিয়ে উঠেছেন ২৯তম
স্থানে। ১৫ মাস পর টেস্ট খেলতে নেমে প্রথম ইনিংসে ৬ উইকেট নিয়ে নাঈমের উন্নতি হয়েছে
৯ ধাপ। তার জায়গা হয়েছে ৫৩তম স্থানে।
বোলারদের
র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের সেরা অবস্থানে তাইজুল ইসলাম। আগের সপ্তাহের মতোই তিনি আছেন
বাইশে।
চট্টগ্রাম
টেস্টের মাঝপথে বিশ্ব ফার্নান্দোর কনকাশন সাব হিসেবে নেমে ৪ উইকেট শিকার করা কাসুন
রাজিথা এগিয়েছেন ১৪ ধাপ (৬১তম)।
ছেলেদের
আইসিসি র্যাঙ্কিং আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করা হয় প্রতি বুধবার। এই সপ্তাহে শুধু চট্টগ্রাম
টেস্টের পারফরম্যান্সই বিবেচনায় নেওয়া হয়েছে। চলতি মিরপুর টেস্টের পারফরম্যান্স বিবেচনায়
থাকবে পরের সপ্তাহের র্যাঙ্কিংয়ে।
ব্যাটসম্যানদের
র্যাঙ্কিংয়ে আগের মতোই শীর্ষে আছেন মার্নাস লাবুশেন, বোলারদের র্যাঙ্কিংয়ে প্যাট
কামিন্স।