বাছাই ও প্রীতি ম্যাচ সামনে রেখে বৃহস্পতিবার দুপুরে ২৭ জনের দল দেন কাবরেরা। সেখানে রাখা হয়েছিল এএফসি কাপ খেলতে গিয়ে চোট পাওয়া দুই ফরোয়ার্ড মতিন, সুমন, মিডফিল্ডার জনি ও ডিফেন্ডার তারিককে।
সংবাদ সম্মেলনে জাতীয় দলের কোচ অবশ্য জানিয়েছিলেন, এই চার জনকে পাওয়ার সম্ভাবনা নেই ’৯০ শতাংশ’। সন্ধ্যায় টিম ম্যানেজার ইকবাল হোসেন গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেন কাউকে না পাওয়ার বিষয়টি।
“চোটের কারণে চার জন (মতিন, জনি, সুমন ও তারিক) বাদ পড়েছে। তাই তারা থাকছে না চূড়ান্ত দলে। আমরা তাদেরকে পর্যবেক্ষণে রাখলেও তাদের চোটের যে অবস্থা, তাতে তারা খেলার পর্যায়ে নেই।”
আগামী ৮ জুন মালয়েশিয়ার কুয়ালা লামপুরে শুরু হবে বাছাই। তার আগে ১ জুন ইন্দোনেশিয়ায় একটি প্রীতি ম্যাচ খেলবে বাংলাদেশ। বৃহস্পতিবার মধ্যরাতে ইন্দোনেশিয়ার উদ্দেশে রওনা দেবে দল।
২৩ জনের চূড়ান্ত দল:
গোলকিপার: আনিসুর রহমান জিকো (বসুন্ধরা কিংস) আশরাফুল রানা (শেখ রাসেল) ও মোহাম্মদ নাঈম (শেখ জামাল)
ডিফেন্ডার: টুটুল হোসেন বাদশা ( আবাহনী লিমিটেড) রিয়াদুল হাসান রাফি (সাইফ স্পোর্টিং), রহমত মিয়া (শেখ রাসেল), রায়হান হাসান (শেখ জামাল), ইসা ফয়সাল (পুলিশ), ইয়াসিন আরাফাত (বসুন্ধরা কিংস), বিশ্বনাথ ঘোষ (বসুন্ধরা কিংস), রিমন হোসেন (বসুন্ধরা কিংস) ।
মিডফিল্ডার: জামাল ভুঁইয়া (সাইফ স্পোর্টিং), মেরাজ হোসেন অপি (সাইফ স্পোর্টিং), পাপন সিং (উত্তর বারিধারা), সোহেল রানা (বসুন্ধরা কিংস), বিপলু আহমেদ (বসুন্ধরা কিংস), আতিকুর রহমান ফাহাদ (বসুন্ধরা কিংস), সাজ্জাদ হোসেন (সাইফ স্পোর্টিং ক্লাব) ।
ফরোয়ার্ড: মোহাম্মদ ইব্রাহিম (বসুন্ধরা কিংস), রাকিব হোসাইন (আবাহনী লিমিটেড), জাফর ইকবাল (মোহামেডান), ফয়সাল আহমেদ ফাহিম (সাইফ স্পোর্টিং), মাহাবুবুর রহমান সুফিল (বসুন্ধরা কিংস)।