বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডের প্রতিবেদন বলছে, শনাক্ত হওয়া বেশিরভাগই ট্রোজান শ্রেণির ভাইরাস৷ ডেটা মুছে ফেলা এবং গুপ্তচরবৃত্তিসহ আক্রান্ত ডিভাইসের রিমোট নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার ক্ষমতা রয়েছে কিছু ট্রোজান ভাইরাসের৷
বাৎসরিক ‘সিকিউরিটি বুলেটিন: স্ট্যাটিসটিকস’ প্রতিবেদনে ক্ষতিকর ফাইলের এই সংখ্যা তুলে ধরেছে ক্যাসপারস্কি৷
ক্যাসপারস্কির নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞ ডেনিস স্টাফোরকিন বলেছেন, “হামলাকারীরা আরও সক্রিয় কি না অথবা আরও বেশি সক্রিয়তার কারণে আমাদের সমাধান বেশি ক্ষতিকর ফাইল শনাক্ত করছে, তা যাচাই করাটা কষ্টকর৷ দু’টির সংমিশ্রণও হতে পারে৷”
“যে কোনোভাবেই হোক, আমরা এ বছর নতুন ক্ষতিকর ফাইলের সংখ্যা বাড়তে দেখেছি এবং এমনটা চলার সম্ভাবনা বেশি কারণ, কর্মীরা বাসা থেকেই কাজ চালিয়ে যাচ্ছে এবং বিভিন্ন সীমাবদ্ধতা দিচ্ছে দেশগুলো,” যোগ করেন স্টাফোরকিন৷
প্রতিবেদনে ক্যাসপারস্কি আরও বলেছে, ২০২০ সালে শনাক্ত হওয়া ৬০ শতাংশ ক্ষতিকর ফাইল ট্রোজান৷ আগের বছরের চেয়ে ট্রোজান ফাইল শনাক্তকরণ বেড়েছে ৪০.৫ শতাংশ৷
এ বছর অ্যাডওয়্যার প্রোগ্রামের সংখ্যা কমেছে বলেও জানিয়েছে সাইবার নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠানটি৷ সাইট ব্রাউজিংয়ের সময় বেশি বেশি অ্যাডওয়্যার দেখায় এই প্রোগ্রামগুলো৷ ২০১৯ সালের চেয়ে অ্যাডওয়্যার শনাক্তকরণ কমেছে ৩৫ শতাংশ৷