বিবিসি জানায়, ইউক্রেইনের
প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির উপদেষ্টা ওলেকসি
আরেস্তোভিচ এক ভিডিওতে লিমান শহরের
নিয়ন্ত্রণ হারানোর কথা জানতে পেরেছেন
বলে জানিয়েছেন।
রাশিয়ার হামলা খুবই
সুপরিকল্পিত ছিল উল্লেখ করে তিনি
বলেন, “এ
থেকে বোঝা
যাচ্ছে, রাশিয়ার
সেনাবাহিনীর আভিযানিক ব্যবস্থাপনা ও কৌশলগত
দক্ষতা বেড়েছে।”
তবে দোনেৎস্ক
অঞ্চলের ইউক্রেইনীয়
গভর্নর পাভলো
কিরিলেঙ্কোর দাবি, লিমান শহর মূলত
রুশ সেনাদের
দখলে রয়েছে। কিন্তু ইউক্রেইনের সেনাবাহিনী ওই
এলাকায় নতুন
করে অবস্থান
নিয়েছে।
ইউক্রেনেইর দোনেৎস্ক
অঞ্চলের উত্তরে
লিমান শহরের
অবস্থান।
স্লোভিয়ানস্ক এবং ক্রামাতোর্স্ক শহরে যাওয়ার
পথেই পড়ে
লিমান।
এ ছাড়া
রেল যোগাযোগের
জন্যও লিমান
শহর গুরুত্বর্পূণ। অনেক আগে থেকেই শহরটি
দখলে নেওয়া
রাশিয়াপন্থি বিচ্ছিন্নতাবাদীদের লক্ষ্য
ছিল।
লুহানস্ক ও দোনেৎস্ক অঞ্চল নিয়ে
গঠিত দনবাস। রাশিয়ার আগ্রাসনের আগে থেকেই
এ দুই
অঞ্চলের বেশির
ভাগ এলাকা
রুশপন্থি বিচ্ছিন্নতাবাদীদের
দখলে ছিল। এখন বাকি এলাকাগুলোও নিয়ন্ত্রণে
নিতে চায়
রাশিয়া।
দনবাসের লড়াইয়ে সেভেরোদোনেৎস্ক এবং লিসিচানস্ক
শহর দখল
করাও রুশ
বাহিনীর লক্ষ্য। লুহানস্ক অঞ্চলের গভর্নর বলেছেন,
সেভেরোদোনেৎস্ক শহরের
সম্মুখভাগের সীমান্তের দুই-তৃতীয়াংশ রুশ
বাহিনী দখল
করেছে।