রোববার ঢাকার ৯ নম্বর বিশেষ জজ আদালতের বিচারক শেখ হাফিজুর রহমান আসামির উপস্থিতিতে এ রায় ঘোষণা করেন।
আদালতের পেশকার শরীফুল ইসলাম বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান, রায় ঘোষণার পর সাজা পরোয়ানা দিয়ে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়।
“দুর্নীতি দমন কমিশন আইন ২০০৪ এর ২৭ (১) ধারায় দোষী সাব্যস্ত করে তাকে চার বছরের বিনাশ্রম কারাদণ্ড এবং ২৯ লাখ ১৮ হাজার ৮৪৪ টাকা অর্থদণ্ডের আদেশ দেন আদালত; এছাড়া অসাধু উপায়ে অর্জিত এসব টাকা রাষ্ট্রের অনুকুলে বাজেয়াপ্ত করেন।”
অন্যদিকে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন ২০০৪ এর ২৬(২) ধারায় তাকে দোষী সাব্যস্ত করে এক লাখ টাকা অর্থদণ্ড করেন বিচারক। অনাদায়ে তিন মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে বলে জানান তিনি।
জ্ঞান আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জন এবং তথ্য গোপনের অভিযোগে ২০১৯ সালের ২৩ জানুয়ারি দুদকের উপ-পরিচালক মনিরুল ইসলাম বাদী হয়ে দুদক কার্যালয়ে মামলাটি করেন।
২০২০ সালের ২৩ অগাস্ট তার বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র জমা দেয় দুদক। মামলায় রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন দুদকের আইনজীবী রেজাউল করিম; আর আসামি পক্ষে মামলা পরিচালনা করেন এ বি এম খুরশিদ আলম।