এর প্রতিবাদ হয়েছে জেলার উখিয়া উপজেলার পালংখালী ইউনিয়নের থাইংখালী স্টেশনে। রোববার সকাল ৭টা থেকে ‘পালংখালী অধিকার বাস্তবায়ন কমিটির’ ব্যানারে এই প্রতিবাদ হয়।
কমিটির আহ্বায়ক রবিউল ইসলাম রবি বলেন, “পালংখালী ইউনিয়নের বিভিন্ন শরণার্থী শিবিরে কাজ করছে এমন এনজিওগুলোয় অসংখ্য রোহিঙ্গাকে চাকরি দেওয়া হয়েছে।
“অথচ যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও স্থানীয় বেকারদের চাকরি দেওয়া হচ্ছে না। উপরন্তু স্থানীয়দের অনেককে চাকরিচ্যুতও করা হয়েছে।”
তিনি বলেন, “শুধু পালংখালীর ১৪ নম্বর ও ১৭ নম্বর শিবিরেই ২৮৬ জন রোহিঙ্গাকে চাকরি দিয়েছে একটি আন্তর্জাতিক সংস্থা। তাদের বেতন ২৪ হাজার থেকে ৭৬ হাজার টাকা পর্যন্ত। অথচ পালংখালীতে অসংখ্য বেকার থাকলেও এনজিওটি তাদের চাকরি দিচ্ছে না।”
পরে উপজেলা প্রশাসনের মধ্যস্থতায় আগামী ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত কর্মসূচি স্থগিত করেন তারা।
উখিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নিজাম উদ্দিন আহমেদ বলেন, “প্রশাসন উভয় পক্ষের প্রতিনিধিদের নিয়ে সমঝোতা বৈঠক করেছে। আগামী ১০ জানুয়ারি আবার আলোচনা হবে।”