সোমবার সকালে ঢাকার বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে
চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয় বলে তার পরিবারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।
বঙ্গবন্ধু মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার
জেনারেল ডা. জুলফিকার আহমেদ আমিন জানান, করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে গত ২৭ নভেম্বর ভর্তি
হন ডা. শামসুল হক।
“আজ সকাল ৭টা ২০ মিনিটে তিনি মারা যান। করোনাভাইরাসের সংক্রমণের পাশাপাশি
তার হাইপারটেনশন ও ডায়াবেটিস ছিল।”
মহাখালীর
জাতীয় বক্ষব্যাধি ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের সাবেক পরিচালক এ কে এম শামসুল হকের বয়স
হয়েছিল ৮৫ বছর।
বক্ষব্যাধি
বিশেষজ্ঞ হিসেবে অর্ধশতকের বেশি সময় তিনি রোগীদের চিকিৎসা সেবা দিয়ে গেছেন।
ঢাকা
মেডিকেল কলেজ থেকে এমবিবিএস করার পর গত শতকের ষাটের দশকে যুক্তরাজ্য ও জার্মানিতে কাজ
করেন ডা. শামসুল হক। পরে দেশে ফিরে যোগ দেন সরকারি চাকরিতে।
স্ত্রী
ও তিন সন্তান রেখে গেছেন অধ্যাপক এ কে এম শামসুল হক।
তার
বড় ছেলে ড. জিয়াউল হক থাকেন যুক্তরাজ্যে। মেজ ছেলে আহসানুল হক ভয়েস অব আমেরিকার সাংবাদিক।
আর ছোট ছেলে ড. ইফতেখারুল হক একজন অর্থনীতিবিদ।