স্থানীয় দুইটি হাসপাতালের নার্স ম্যাথিউ ডব্লু ১৮ই ডিসেম্বর একটি ফেসবুক পোস্টে বলেন, তিনি ফাইজারের টিকা নিয়েছেন।
এবিসি নিউজ নেওটওয়ার্ককে ম্যাথিউ জানান, তার হাতে একদিনের জন্য ব্যথা ছিল। কিন্তু আর কোনও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় তিনি ভোগেননি।
ছয়দিন পরে বড়দিনের আগের দিন কোভিড-১৯ ইউনিটের একটি শিফটে কাজ করার পর তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। তার শরীর ঠান্ডা হয়ে যায়; পরে তার পেশীর ব্যাথা শুরু হয় এবং তিনি ক্লান্তি অনুভব করেন।
এরপর তিনি হাসপাতালের পরীক্ষাস্থলে যান এবং বড়দিনের পরের দিন তার কোভিড-১৯ পরীক্ষার ফল ‘পজিটিভ’ আসে বলে জানানো হয়েছে খবরে।
সান ডিয়োগোর পারিবারিক স্বাস্থ্য কেন্দ্রের সংক্রামক রোগ বিশেষজ্ঞ ক্রিশ্চিয়ান রামের্স বলছেন, এমন ঘটনা অপ্রত্যাশিত নয়।
তিনি বলেন, আমরা টিকার ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল থেকে জানি, টিকা থেকে সুরক্ষা পেতে ১০ থেকে ১৪ দিন সময় লাগে।
রামের্স আরও বলেন, “টিকার প্রথম ডোজ ৫০ শতাংশ মতো সুরক্ষা দেয়, এরপর ৯৫ শতাংশ পর্যন্ত সুরক্ষা পেতে প্রয়োজন দ্বিতীয় ডোজ টিকা নেওয়া।”