বৃহস্পতিবার
সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটির বৈঠকে এ বিষয়ে একটি প্রতিবেদেন
দিয়েছে মন্ত্রণালয়।
সেখানে
বলা হয়েছে, সড়ক বিভাগের ১০টি জোন থেকে ৭৫৫টি গতিরোধক ইতোমধ্যে অপসারণ করা হয়েছে। বিভিন্ন
স্থানে এখন এক হাজার ১৮৮টি স্পিড ব্রেকার রয়েছে।
এর
আগে অক্টোবর মাসে কমিটির বৈঠকে মহাসড়ক থেকে অপ্রয়োজনীয় গতিরোধক তুলে দেওয়ার সুপারিশ
করা হয়েছিল।
সড়ক
পরিবহন মন্ত্রণালয়ের উপসচিব ও সংসদীয় কমিটির কাউন্সিল অফিসার আব্দুল মোক্তাদের বিডিনিউজ
টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “নিয়ম অনুযায়ী মহাসড়কে কোনো স্পিড ব্রেকার থাকার কথা না।
কিন্তু বাস্তবতার প্রয়োজনে অনেক স্থানে স্পিড ব্রেকার দেওয়া হয়েছে।
“এর
অনেকগুলো স্থানীয় পর্যায় থেকে দেওয়া হয়েছে। আমরা পর্যায়ক্রমে এগুলো অপসারণ করছি। তার
সর্বশেষ অগ্রগতি সংসদীয় কমিটিকে আজ জানানো হয়েছে।”
কিশোরগঞ্জ
জেলার হাওরবেষ্টিত ইটনা-অষ্টগ্রাম-মিঠামাইন সড়কে নিরাপত্তা জোরদার, গাড়ি পার্কিংয়ের
ব্যবস্থা ও শৌচাগার স্থাপনের পরিকল্পনা নিয়েছে সড়ক পরিবহন মন্ত্রণালয়। সংসদীয় কমিটির
বৈঠকে বিষয়টি জানানো হয়েছে।
কমিটির
সভাপতি মো. একাব্বর হোসেনের সভাপতিত্বে সংসদ ভবনে অনুষ্ঠিত এ বৈঠকে কমিটির সদস্য সড়ক
পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে যুক্ত হন।
এছাড়া
এনামুল হক, আবু জাহির, রেজওয়ান আহম্মদ তৌফিক, ছলিম উদ্দীন তরফদার, শেখ সালাহউদ্দিন,
সৈয়দ আবু হোসেন এবং রাবেয়া আলীম বৈঠকে অংশ নেন।