চট্টগ্রাম নগর পুলিশের
অতিরিক্ত উপ-কমিশনার (মিডিয়া) আবু বক্কর সিদ্দিকী বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন,
জনগণের সুবিধার কথা বিবেচনা করে হোটেল, রেস্তোরাঁ ও বেকারি খোলা রাখার এই নির্দেশনা
দেওয়া হয়েছে। তবে হোটেলে বসে কেউ খাবার খেতে পারবেন না।
এই বিষয়টি নিশ্চিত
করতে নগরীর ১৬ থানার ওসিদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে বলেও জানান তিনি।
নির্দেশনায় বলা হয়,
খাবার সংগ্রহ করার সময় ক্রেতাদের সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে লাইনে দাঁড়াতে হবে। হোটেল,
রেস্তোরাঁকে কেন্দ্র করে বাইরে কেউ আড্ডা দিতে পারবে না।
এছাড়াও খাবার সরবরাহে
স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার পাশাপাশি হোটেল, রেস্তোরাঁর প্রবেশপথে হ্যান্ডওয়াশ ও স্যানিটাইজার
রাখারও নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
নভেল করোনাভাইরাসের
সংক্রামণ ঠেকাতে ২৬ মার্চ থেকে ৪ এপ্রিল পর্যন্ত সরকার সাধারণ ছুটি ঘোষণা করে। পাশাপাশি
দোকান মালিকরাও ৩১ মার্চ পর্যন্ত তাদের প্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখার সিদ্ধান্তের কথা জানায়।
যা পরে বাড়িয়ে ৪ এপ্রিল পর্যন্ত করা হয়েছে।
সাধারণ ছুটিতে মুদির
দোকান, ওষুধ ও নিত্যপ্রয়োজনীয় বাজার ছাড়া সবকিছুই বন্ধ রয়েছে।
তবে শনিবার ঢাকার পুলিশের
পক্ষ থেকে রেস্তোরাঁ-বেকারি খোলা রাখা যাবে বলে জানানো হয়। সেক্ষেত্রে খাবার বাসায়
নিয়ে যাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।