তৃতীয় পক্ষের ওই ফাইল শেয়ারিং সেবার মাধ্যমে স্পর্শকাতর তথ্য শেয়ার ও সংরক্ষণ করে ব্যাংকটি। এক বিবৃতিতে পুরো ঘটনাটিই তুলে ধরেছে তারা। দ্য রিজার্ভ ব্যাংক অফ নিউজিল্যান্ডের গভর্নর আদ্রিয়ান অর জানিয়েছেন, অনুপ্রবেশ থামানো হয়েছে, কিন্তু অনুপ্রবেশের প্রভাব বুঝতে আরও কিছুটা সময় প্রয়োজন।
“সম্ভাব্য যে তথ্যে প্রবেশের ঘটনা ঘটেছে তার স্বভাব ও ব্যাপ্তি এখনও বোঝার চেষ্টা করা হচ্ছে, এতে কিছু স্পর্শকাতর বাণিজ্যিক ও ব্যক্তিগত তথ্য থাকতে পারে।” – এক বিবৃতিতে বলেছেন অর।
অগাস্টে নিউ জিল্যান্ডের শেয়ার বাজার পরিচালনা প্রতিষ্ঠান সাইবার আক্রমণের কবলে পড়েছিল। ইনফিসেক নামের সাইবার সুরক্ষা প্রতিষ্ঠান ওই আক্রমণ পর্যালোচনা করে জানিয়েছিল, সাইবার আক্রমণের প্রচণ্ডতা, জটিলতা এবং লেগে থাকার প্রবৃত্তি নিউ জিল্যান্ডের জন্য নজিরবিহীন।
নভেম্বর, ২০১৯-এ প্রকাশিত ‘ফিনানশিয়াল স্ট্যাবিলিটি’ প্রতিবেদনে রিজার্ভ ব্যাংক অফ নিউ জিল্যান্ড জানিয়েছিল, তাদের দেশে সাইবার হামলার মতো ঘটনা বাড়ছে।
গত বছরের ফেব্রুয়ারিতে আরেক প্রতিবেদনে ব্যাংক জানিয়েছিল, প্রতি বছর সাইবার হামলার কারণে ব্যাংক ও বীমা প্রতিষ্ঠানের আনুমানিক খরচ হয় আট কোটি নিউ জিল্যান্ড ডলার থেকে ১৪ কোটি নিউ জিল্যান্ড ডলার।