রোববার আদালত দিহানের ডিএনএ পরীক্ষা এবং জব্দ
করা আলামত পরীক্ষার আবেদন মঞ্জুর করে আদালত।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা কলাবাগান থানার পুলিশ
পরিদর্শক (নিরস্ত্র) আ ফ ম আসাদুজ্জামানের আবেদনে এই অনুমতি দেন ঢাকার মহানগর হাকিম
ইয়াসমিন আরা।
গত ৭ জানুয়ারি কলাবাগানে দিহান তার বাড়ি থেকে
তার বন্ধু ও লেভেলের ওই ছাত্রীকে মডার্ন হাসপাতালে নিয়ে গিয়েছিলেন। তবে তার আগেই তার
মৃত্যু ঘটে।
মেয়েটির ময়নাতদন্ত শেষে ঢাকা মেডিকেল কলেজের
ফরেনসিক মেডিসিন বিভাগের প্রধান ডা. সোহেল মাহমুদ বলেন, “তার শরীরের কোথাও আঘাতের চিহ্ন
পাওয়া না গেলেও যৌনাঙ্গ ও পায়ুপথে ক্ষত চিহ্ন পাওয়া গেছে। বিকৃত যৌনাচারের কারণে অতিরিক্ত
রক্তক্ষরণ হওয়ায় তার মৃত্যু হয়েছে।”
দিহান দাবি করেছেন, তারা ‘পরস্পরের সম্মতিতে’
দৈহিক সম্পর্ক গড়েছিলেন।
তবে মেয়েটির পরিবার ধর্ষণ ও হত্যার অভিযোগ
তুলে দিহানের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন।
দিহান ১৬৪ ধারায় দোষ স্বীকার করে আদালতে জবানবন্দি
দেওয়ার পর বর্তমানে কারাগারে রয়েছেন।