প্রথম ম্যাচের উইকেটেই হয় দ্বিতীয় ম্যাচ। তবে এ দিন উইকেটে একটু ঘাসের ছোঁয়া ছিল, ব্যাটিংয়ে জন্য ভালো হবে ভেবেই টস জিতে আগে ব্যাটিং নেন জেসন। কিন্তু সিদ্ধান্ত যতটা সাহসী ছিল, ২২ গজে ততটা দক্ষতা দেখাতে পারেননি ক্যারিবিয়ান ব্যাটসম্যানরা। বেশির ভাগ ব্যাটসম্যানই উপহার দিয়ে আসেন উইকেট। টেকনিক ছিল বাজে, টেম্পারামেন্ট যাচ্ছেতাই।
১ উইকেটে ৩৬ থেকে কয়েক ওভারের মধ্যে ক্যারিবিয়ানদের রান হয়ে যায় ৫ উইকেটে ৪১। পরে ৫ উইকেটে ৬৭ থেকে ৮ উইকেটে ৮৮। ম্যাচ শেষে জেসন আক্ষেপ করলেন এটি নিয়েই।
“অবশ্যই আমরা খুব হতাশ। উইকেট আজকে আগের দিনের চেয়ে অনেক ভালো ছিল। কিন্তু আমরা কাজে লাগাতে পারিনি, ভালো স্কোর গড়তে পারিনি। অবশ্যই আমরা হতাশ।”
“আমরা জানতাম স্পিনারদের সামলানো চ্যালেঞ্জিং হবে। আমরা প্রস্তুতিও নিয়েছিলাম। কিন্তু মাঠে নেমে আমরা জোড়ায় জোড়ায় উইকেট হারিয়েছি। একটি উইকেট পড়লে আরেকটি পড়েছে। এখানেই সমস্যা হয়েছে। জুটি গড়তে পারিনি আমরা। এখানেই পিছিয়ে পড়েছি।”
দলের হতাশাজনক পারফরম্যান্সে দুই ম্যাচ শেষে ক্যারিবিয়ান অধিনায়ক চেষ্টা করলেন ইতিবাচক কিছু খোঁজার।
“কিছু ইতিবাচক দিক আছে। আকিল অভিষেক ম্যাচের পর আজকেও ভালো বোলিং করেছে। রভম্যান পাওয়েল কিছু রান করে মোটামুটি স্কোর এনে দিয়েছে দলকে। আশা করি, সামনের ম্যাচে আরও কয়েকজন নিজেদের মেলে ধরবে।”
সিরিজের শেষ ম্যাচ সোমবার, চট্টগ্রামে।