রাজধানীর মিরপুরের পল্লবীতে সড়কের পাশে
অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ কার্যক্রম পরির্দশনে গিয়ে শুক্রবার তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী দুর্নীতি এবং অবৈধ দখলদারদের জন্য জিরো টলারেন্স
ঘোষণা করেছেন।
“আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য একটি
সুন্দর ঢাকা শহর উপহার দেওয়ার জন্য, নাগরিকদের সুবিধা দেওয়ার জন্য, যা যা করা দরকার সব কিছুই করা হবে। যারা অবৈধভাবে জায়গা দখল করে আছেন, তারা দয়া করে নিজেরা সরে যান। তাদেরকে আমি কোনো ধরনের নোটিস
দেব না। আমি যাব এবং অবৈধ দখল ভেঙ্গে দেব।”
বৃহস্পতিবার শুরু হওয়া মিরপুর সেকশন-১১
এর এভিনিউ-৩ এর ৪ নম্বর সড়কের দুই পাশের অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ শুরু হয়, অভিযান চলে শুক্রবারও।
ডিএনসিসির অঞ্চল-২ এর নির্বাহী কর্মকর্তা
এএসএম সফিউল আজম এবং নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট তাজওয়ার আকরাম সাকাপি ইবনে সাজ্জাদ অভিযান
পরিচালনা করেন।
সকাল ১০টা থেকে বিকাল সাড়ে ৫টা পর্যন্ত
চলা এই উচ্ছেদ অভিযানে ৪ নম্বর সড়কের দুই পাশে প্রায় শতাধিক অবৈধ দোকান উচ্ছেদ করা
হয়েছে বলে জানিয়েছে।
দুপুরে মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম সাংবাদিকদের জানান, স্বাধীনতার পর থেকে গত ৪৯ বছর সড়কটি অবৈধ দখলদারদের হাতে ছিল।
তিনি বলেন, মিরপুর ১১ নম্বর বাসস্ট্যান্ড থেকে কালশী রোডের সমান্তরাল এই
সড়কটি যাবে। সড়কটি ৬০ ফুট থেকে সর্বোচ্চ ৭৫ ফিট প্রশস্ত।
“উচ্ছেদ শেষে আমরা এখানে মার্কিং করে
দেব। মিরপুর ১১ নম্বর বাস স্ট্যান্ড থেকে এটি দুই কিলোমিটার সড়ক হবে। এটি হলে মিরপুর
থেকে ইসিবি চত্বর হয়ে বিমানবন্দর সড়কে সহজে যাতায়াত করা যাবে।”
ডিএনসিসির প্রধান সম্পত্তি কর্মকর্তা
মো. মোজাম্মেল হক, ৪ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর
জামাল মোস্তফা, ৫ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর আব্দুর রউফ
নান্নু ছিলেন।